কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি-কম্পিউটার বিভিন্ন সময়ে অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় এসেছে। কম্পিউটারের বিবর্তনের ইতিহাস কে কয়েকটি ধাপে বিভক্ত করা হয়। কম্পিউটারের বিবর্তনের ইতিহাস বিন্যস্ত করাকে বলা হয় কম্পিউটার প্রজন্ম বিন্যাস। কম্পিউটারের কয়েকটি প্রজন্ম রয়েছে। আইবিএম কম্পিউটারের একটি বিজ্ঞাপন থেকে প্রজন্ম হিসেবে ভাগ করার প্রথাটি চালু হয়।
কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি এবং কি কি এবং এই প্রজন্ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাতে বরাবরের মত আমি নতুন একটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি। আপনারা আমাদের আজকের আর্টিকেলে জানতে পারবেন কম্পিউটার বিবর্তনের ইতিহাস কে কয়টি ভাগে বিন্যস্ত করা হয়েছে অথবা কম্পিউটারের প্রজন্ম কয়টি এবং সেগুলো কি কি। চলুন বন্ধুরা চলে যায় আমাদের আজকের মূল আলোচনায়।
কম্পিউটার প্রজন্ম কি
আমরা বর্তমানে যে সকল কম্পিউটার ব্যবহার করি তা কিন্তু একদিনে তৈরি হয়নি। কম্পিউটার বিবর্তনের ইতিহাস বহু আগে। বর্তমানে আমরা যে কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তা আবিষ্কারের জন্য বিজ্ঞানীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। কম্পিউটার প্রজন্ম হচ্ছে কম্পিউটারের বিবর্তনের সময় কালকে বিভিন্ন ধাপে ভাগ করা।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকেই বিভিন্ন প্রকার বৈদ্যুতিক যন্ত্রের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার সিস্টেমের ও উন্নতি ঘটে। এবং সেই উন্নতির ধারা বর্তমান সময় পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে।
কম্পিউটার আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে কম্পিউটারের প্রযুক্তিগত উন্নতির কাজের গতি এবং আকৃতিগত পরিবর্তন বা বিবর্তন ঘটতে থাকে। কম্পিউটারের এই বিবর্তন ও বিকাশের ধাপকে বলা হয় প্রজন্ম। কম্পিউটারশিল্পের বিকাশের জন্য এটি নির্মাণ কাঠামো রূপে কাজ করে।কম্পিউটার একটি প্রজন্ম থেকে আরেকটি প্রজন্মের পরিবর্তনের সময় সমস্যাগুলোর সমাধান করে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্যের সমন্বয়ে ঘটিয়ে এক একটি প্রজন্মের আত্মপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি ও কি কি
কম্পিউটার প্রজন্মকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। কম্পিউটার প্রজন্ম গুলো হলো:
১) প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার(১৯৫১-১৯৫৯)।
২) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার(১৯৫৯-১৯৬৫)।
৩) তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার(১৯৬৫-১৯৭১)।
৪) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার(১৯৭১-বর্তমান)।
৫) পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)।
১)প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫১-১৯৫৯)
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোতে ভ্যাকিউম টিউব ব্যবহৃত হতো। হাজার হাজার দাউদ রেজিস্টার ক্যাপাসিটার ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হতো বলে এরা আকারে অনেক বড় ছিল। আশ্চর্যজনক বিষয় হলো কয়েকটি ঘর জুড়ে থাকতো ঐ সমস্ত কম্পিউটারগুলো যা বর্তমানে কল্পনা করা যায় না। কম্পিউটার চালু অবস্থায় ভীষণ গরম হয়ে যেত। যাতে কম্পিউটার না পড়ে যায় সেজন্য মাঝে মাঝে কম্পিউটারে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা হতো।তৎকালীন সময়ের কম্পিউটার গুলো ছিল স্বল্পক্ষমতা সম্পন্ন এবং পরিচালনার জন্য অত্যধিক বিদ্যুৎ শক্তির প্রয়োজন হতো। কম্পিউটার গুলোর বাল্ব এর কার্যকলও খুব কম ছিল।
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
*কম্পিউটার গুলো আকারে বড় হতো বিধায় প্রচুর তাপ উৎপাদনকারী ছিল।
*স্বল্প মেমোরি ছিল।
*ভ্যাকিউম টিউব দিয়ে তৈরি ভাল্ব।
*কম্পিউটারে কোড ব্যবহার করে প্রোগ্রাম চালানোর ব্যবস্থা করা হতো।
*এসব কম্পিউটারের যান্ত্রিক গোলযোগ রক্ষণাবেক্ষণ ও পাওয়ার খরচ বেশি ছিল।
*তৎকালীন কম্পিউটার গুলোতে র যান্ত্রিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হতো।
*প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ইনপুট আউটপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা হতো পাঞ্চ কার্ড।
*প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কম্পিউটার হলো ENIAC, EDSAC, BINAC, MARK-1/2/3, IBM650 ইত্যাদি।
২) দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯-১৯৬৫)
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোতে ভ্যাকিউম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টর ব্যবহার করা হতো। এই ট্রানজিস্টর আবিষ্কৃত হওয়ার পর কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য এক নতুন সম্ভাবনার ডাল উন্মোচিত হয়। এই সময় আবিষ্কৃত কম্পিউটারগুলো সহজে গরম হত না।এছাড়াও এই প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের থেকে আকারে অনেকটা ছোট এবং কম বিদ্যুৎ খরচ হতো। এই প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রথম হাই লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার শুরু হয়।
এই প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর ল্যাঙ্গুয়েজ ছিল FORTRAN (1956), ALGOL (1958), COBOL (1959) ।দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি কম্পিউটার দিয়ে ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে কম্পিউটারের ব্যবহারের সূচনা হয়। এমনকি এই কম্পিউটারটি ঢাকার পরমাণু শক্তি কমিশন কেন্দ্রের সুদীর্ঘ কয়েক বছর চালু ছিল।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
*ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হতো।
*এই প্রজন্মের কম্পিউটারে মডিউল ডিজাইন ব্যবহার করে সার্কিট এর প্রধান প্রধান অংশগুলো আলাদা বোর্ডে তৈরি করা যেত।
*অধিক নির্ভরশীল অধিক ধারণক্ষমতা এবং তথ্য স্থানান্তরের সুবিধা ছিল।
*সাইজে ছোট গতি বেশি এবং বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন কম।
*ট্রানজিস্টর দ্বারা তৈরি ও মেমোরি চুম্বুক করে এবং অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হতো।
*দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো IBM-1620,IBM-1400,IBM-1600।
৩)তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫-১৯৭১)
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোতে IC ব্যবহার করা হতো যার ফলে কম্পিউটারের আকার ও দাম কমে যায়। তবে আকার ও দাম কম থাকলেও কম্পিউটারের গতি ছিল অনেক।তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকেই কম্পিউটারের সাথে মনিটর ব্যবহার শুরু হয়। সাথে সাথে কম্পিউটারের মেমোরি ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে।তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের ভাষার উন্নতিতে প্রোগ্রামের দক্ষতা অর্জন সহজাত অপারেটিং সিস্টেমে এই প্রজন্মের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
*বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমোরির ব্যবস্থার উদ্ভাবন ঘটে।
*ব্যাপক একীভূত বর্তনীর বা IC এর ব্যবহার ঘটে।
*সাইজে বা আকৃতিতে ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম হয়।
*উচ্চতর ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়।
*তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারের সঙ্গে টেলিভিশনের পর্দার মতো মনিটরের প্রচলন শুরু হয়।
*তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো BM 370,PDP-8 ইত্যাদি।
৪) চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১- বর্তমান)
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার শুরু হয় ১৯৭১ সালে। Large scale integration এবং very large scale integration, মাইক্রোপ্রসেসর ও সেমিকন্ডাক্টর মেমোরি দিয়ে এই চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরি হয়।VISI(very large scale integration) এর মাইক্রোপ্রসেসর নিয়ে গঠিত ছোট কম্পিউটারকে মাইক্রো কম্পিউটার বলে। আমেরিকার জন ব্ল্যাঙ্কেন বেকার ১৯৭১ সালে ক্যানব্যাংক প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করেন এবং ১৯৭৭ সালের মাইক্রো কম্পিউটারের পূর্ণাঙ্গ রূপ প্রদান করেন।১৯৮১ সালে আইবিএম কোম্পানির ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে প্রথম কম্পিউটার তৈরি শুরু করে।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
চতুর্থ প্রজন্ম থেকে মাইক্রো কম্পিউটার চালু হয়। এ সময় কম্পিউটারের গতি বেড়ে যায়।এই প্রজন্মের কম্পিউটারের মেমোরি উদ্ভাবিত হতে থাকে। যেমন:ROM(read only memory),PROM,EPROM। কম্পিউটারের C programming language এবংDOS, Windows,Unix operating system এই প্রজন্মের কম্পিউটারের ব্যবহার শুরু হয়েছে।
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
*উন্নত চিপ এর ব্যবহার ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার।
*বিশাল পরিমাণ মেমরি ও অত্যন্ত গতি।
*টেলিযোগাযোগ লাইন ব্যবহার করে ডেটা আদান প্রদান করা।
*WWW, HTML,DVD,IPOD,2G(2nd generation) internet, 3G(3rd generation) internet, WIFI প্রভৃতি চতুর্থ প্রজন্মের অন্যতম আবিষ্কার।
*বর্তমান প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল IBM 3033,IBM 4341 ইত্যাদি।
৫)পঞ্চম প্রজন্মের (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম) কম্পিউটার
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার হতে অধিক শক্তিশালী হবে। Super VLSI চিপ ও অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে এই প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরি। এই প্রজন্মের কম্পিউটার অত্যন্ত শক্তিশালী মাইক্রোপ্রসেসর ও প্রচুর পরিমাণ ডেটা ধারণ করতে পারবে।
বর্তমানে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার ছাড়াও পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের মানুষের কণ্ঠস্বর সনাক্ত করার ক্ষমতা ও কন্ঠের নির্দেশ বুঝে কাজ করার ক্ষমতা থাকবে। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থার উন্নতি সাধিত হয়েছে।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
*পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০ থেকে ১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
*শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে যার ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে।
*অন্যান্য প্রজন্মের কম্পিউটারের সাথে এই প্রজন্মের প্রধান পার্থক্য এই প্রজন্মের কম্পিউটার কৃত্রিম বুদ্ধিমতা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবহার করতে পারবে।
*ভিজুয়াল ইনপুট বা ছবি থেকে ডেটা গ্রহণ করতে পারবে।
*এই প্রজন্মের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো super VLSI (very large system integration) এর ব্যবহার।
বাংলাদেশে প্রচলিত প্রথম কম্পিউটারের নাম কি?
পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্রের ঢাকাতে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের) প্রথম কম্পিউটার। এটি ছিল আইবিএম (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস) কোম্পানির ১৬২০ সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
বর্তমানে কত প্রজন্মের কম্পিউটার বাজারে প্রচলিত?
বর্তমান প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো হলো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো। বর্তমানে বাজারে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো প্রচলিত রয়েছে। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো IBM 3033,IBM 4341 ইত্যাদি।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্ম কি?
প্রথম প্রজন্ম হল ১৯ ৫১-১৯৫৯। বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার হচ্ছে এনিয়াক। এই কম্পিউটারে 19 হাজার ডাউড ও ট্রাউড বাল্ব, ৭০ হাজার রেজিস্টার, ৬০ হাজার সুইচ, ১০ হাজারক্যাপাসিটর ছিল।
কম্পিউটার প্রজন্ম কাকে বলে?
কম্পিউটারের প্রযুক্তিগত বিবর্তন কে কম্পিউটার প্রজন্ম বলে।
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার যাত্রা শুরু করে কত সালে?
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার যাত্রা শুরু করে 1971 সালে।
আমাদের শেষ কথা
আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হলো কম্পিউটার প্রজন্ম/কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি ও কি কি/বর্তমানে কোন প্রজন্মের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় এই সম্পর্কে। ইতোমধ্যেই আপনারা আজকের আর্টিকেলটি পড়ে বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। এ বিষয়ে কারো কোন জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আপনাদের যদি আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলো ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন আমাদের ওয়েবসাইটের কথা। আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করবেন। আজকের মতো এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
আরও পড়ুন-
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলর (বিসিসি) প্রতিষ্ঠার ইতিহাস কম্পিউটারের হার্ডওয়ার পরিচিতি কম্পিউটার কিবোর্ড পরিচিতি- কোন বাটনের কি কাজ কম্পিউটারের বেসিক নলেজ গুলো জেনে নিন কম্পিউটার অনুচ্ছেদ বাংলা ১০ম শ্রেণি
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।