অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম : এই পোস্ট থেকে আপনি কিভাবে ঘরে বসে খুব সহজেই আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল ধরনের ভুল সংশোধন করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এছাড়াও এই পোস্ট থেকে আরও যে সকল বিষয় জানতে পারবেন তা হচ্ছে- ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন”ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন ফরম” অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে”ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন”ভোটার কার্ড সংশোধন অ্যাপস” ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি।
এই সমস্যায় বর্তমানে আমরা অনেকেই করে থাকি আর আপনারা জানেন সরকারিভাবে 2008 সাল থেকে ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র কার্ড দেওয়া শুরু হয়েছে। শুরু থেকেই ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রে বিভিন্ন ভুল থাকার ফলে আমরা যারা সাধারন জনগন বা বাংলাদেশের নাগরিক তারা বিভিন্ন রকম হয়রানির শিকার হয়ে আসছে।
ভোটার আইডি কার্ডে কোন ধরনের কোন ভুল কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন কাজের ক্ষেত্রে এটি আর গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। তাই আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যদি কোন ভুল থাকে তা কিভাবে সংশোধন করবেন অনলাইনের মাধ্যমে তার বিস্তারিত জেনে নিন।
এখন অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই ভোটার আইডি কাঠ সংক্রান্ত যেকোন ভুল সংশোধন করুন এক নিমিষে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি লাগে?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে জেনে নিন। জাতীয় পরিচয়পত্রের সামনের তথ্য যেমন,
- নাম লাগবে।
- বাবার নাম লাগবে।
- মায়ের নাম লাগবে।
- জন্ম তারিখ লাগবে।
ইত্যাদি সংশোধনী এই বিভাগে পড়ে। এই সমস্ত তথ্য পরিবর্তনের জন্য আপনাকে একই পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে।
নাম সংশোধন-নাম সংশোধনের জন্য সর্বাধিক স্বীকৃত সার্টিফিকেট হল SSC, HSC বা সমমানের সার্টিফিকেট ।
যদি কারোর এসএসসি সার্টিফিকেট না থাকে তবে এক্ষেত্রে আপনি যেকোন ১ বা ২ বা নিচের সব ডকুমেন্ট জমা দিতে পারেন।
নাম সংশোধনের জন্য প্রয়োজন (যেকোনো ১ টি)
- এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন শংসাপত্র।
- পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- MPO/সার্ভিস বুক।
- বিবাহের কাবিন নামা।
পিতা–মাতার নাম সংশোধনের জন্য–
- এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট, বা
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন শংসাপত্র, বা
- পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স
এবং নিচের যেকোনো ১টি
- পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে।
- পিতামাতার জন্ম নিবন্ধন লাগবে।
- কর্মচারীদের ক্ষেত্রে অফিস প্রধানের সার্টিফিকেশন লাগবে।
- পিতার সকল সন্তানের জন্মের ক্রমানুসারে জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম ও নম্বর উল্লেখ করে ওয়ারিসন সার্টিফিকেট/সনদপত্র।
- ভাইবোনের জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে।
ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন-ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য এসএসসি সার্টিফিকেট সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেট।
যদি কারোর এসএসসি সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে এই ক্ষেত্রে আপনি যেকোন 1 বা 2টি অথবা নিচের সমস্ত নথি জমা দিতে পারেন।
- জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পশংসাপত্র: (যেকোনো 1)
- এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট
- পাসপোর্ট
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
জাতীয় পরিচয়পত্রের অন্যান্য তথ্য সংশোধনের জন্য – জাতীয় পরিচয়পত্রে অন্যান্য তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেমন-শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, মোবাইল নম্বর, ধর্ম, ঠিকানা ইত্যাদি।
ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন –অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করা যাবে না। এর জন্য আপনাকে একটি ঠিকানা পরিবর্তন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং আপনার নিজ নির্বাচনী অফিসে জমা দিতে হবে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে? প্রথমে আপনি এনআইডি পোর্টাল অর্থাৎ আপনি ভোটার নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে এই লিংকটিতে ক্লিক করুন।
এরপরে আপনার সামনে ওয়েবসাইটের হোমপেজটি চলে আসবে, নিচের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নিন। সেখান থেকে আপনার যদি ওয়েবসাইটের একাউন্ট করা না থেকে থাকে ,প্রথমে আপনি “রেজিস্টার করুন” এই অপশনটিতে ক্লিক করুন।
এখন একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে, আপনার “জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার দিন” আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে থাকা “জন্মতারিখ দিন” এবং ছবিতে প্রদর্শিত কোড বলে একটি কোড আসবে, সেখান কোড দিয়ে দিন। এরপর এ “সাবমিট“ বাটনে ক্লিক করুন। নিচের ছবি অনুসরণ করুন।
সাবমিট বাটনে ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার আরেকটি অপশন চলে আসবে,সেখানে আপনার “বর্তমান ঠিকানা“ স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন করুন এবং পরবর্তী অপশনটিতে ক্লিক করুন। নিচের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নিন
মনে রাখবেন আপনি স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা আপনার জেলা আপনার বিভাগ সিলেক্ট করার সময় অবশ্যই আপনার ভোটার আইডি কার্ড থেকে এগুলো পূরণ করে নিবেন।
এর পরবর্তী ধাপে আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফিকেশন করার জন্য আপনি ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার সময় যে মোবাইল নাম্বার টি ব্যবহার করেছেন, সেই মোবাইল নাম্বারটি তে বার্তা পাঠান বলে নিচের মত একটি অপশন আসবে সেখানে আপনি ক্লিক করুন।
এখন আপনার কাজ মোটামুটি শেষ এখন আপনার রেজিস্ট্রেশন একাউন্টের শেষ ধাপ পূরণ করার জন্য,ভোটার কার্ড সংশোধন অ্যাপস প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনে এনআইডি ওয়ালেট এপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে নিন।
মোবাইল অ্যাপস টি ইন্সটল করা হয়ে গেলে, আপনার এই অ্যাপসের হোমপেজে তাদের কন্ডিশন বলে একটা অপশন আসবে, সেখানে আপনি অ্যাকসেপ্ট করে নিন।নিচের ছবি দেখুন।
এরপরে হোম স্কিনে দেওয়া কিউআর (QR CODE) কোডটি আপনার মোবাইল ফোনে স্ক্যান করে নিন ।স্ক্যান করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার মোবাইল ফোনের ক্যামেরা টি অন হয়ে যাবে এবং তাদের দেওয়ার নির্দেশনা অনুযায়ী তিন মাধ্যমে আপনার Face স্ক্যান করে নিন।
QR CODE স্ক্যান করা সম্পূর্ণভাবে হয়ে গেলে আপনার নাম এবং আপনার ভোটার আইডি করার সময় যে ছবি উঠিয়েছেন ,সেই ছবিটি আপনার স্ক্রিনে ভেসে উঠবে, সেখান থেকে আপনি সেট পাসওয়ার্ড অপশনে ক্লিক করে আপনি এই অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি সেট করে নিতে পারেন।
পাসওয়ার্ড তৈরি করা হয়ে গেলে, আপনি পরবর্তী অপশনটিতে ক্লিক করলে,আপনার প্রোফাইলের সম্পূর্ণ ছবি আকারে আপনার সামনে চলে আসবে। সেখান থেকে বিস্তারিত প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করলেই আপনার প্রোফাইলটি এই ওয়েবসাইটের তৈরি হয়ে যাবে।
আপনি চাইলে সেখান থেকে আপনার প্রোফাইলের সকল তথ্য এবং আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর সকল তথ্য দেখতে পারেন অথবা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে সেখান থেকে এই ওয়েবসাইটের একাউন্টে প্রোফাইল এডিট করতে পারেন। সেখানে এডিট অপশন রয়েছে, সেখানে চাপ দিয়ে আপনার প্রোফাইলটি এডিট করে নিতে পারবেন।ব্যাস আপনার অ্যাকাউন্টটি সঠিকভাবে এবং সম্পূর্ণভাবে কমপ্লিট হয়ে গেছে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
ধাপ 1: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো আগে স্ক্যান করুন:এনআইডি সংশোধনের জন্য আবেদন করার আগে, আপনার সংশোধনের ধরন অনুযায়ী ডকুমেন্টস পত্র গুলি স্ক্যান করুন এবং Computer সংরক্ষণ করুন। আপনার কম্পিউটার এবং স্ক্যানার থাকলে খুব ভাল। না হলে সরাসরি মোবাইলে ভালো আলোতে ডকুমেন্টস গুলোর ছবি তুলুন।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
আপনার কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে বা আপনার মোবাইলের গ্যালারিতে ডকুমেন্টের স্ক্যান কপি বা ফটো গুলো রাখুন।
ধাপ 2: NID ওয়েবসাইটে নিবন্ধন-এখন আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অ্যাকাউন্টের কম্পিউটার থেকে নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র উইং ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে।কিভাবে NID ওয়েবসাইটে নিবন্ধন বা অ্যাকাউন্ট করতে হয় তা দেখিয়েছি উপরে ।এমন ভাবে আগে অ্যাকাউন্ট করুন।
ধাপ 3: তথ্য সংশোধন করুন-সফল ভাবে নিবন্ধন বা অ্যাকাউন্ট করার পরে, আপনি NID অ্যাকাউন্টে লগ ইন করবেন। তাহলে নিচের মত একটি পেজ আপনার সামনে আসবে।সেখান থেকে এডিট অপশন এ ক্লিক করুন।
এখানে তথ্য 3 প্রকার, ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য এবং ঠিকানা। ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন করতে, উপরের ডানদিকে নীল বোতামে ক্লিক করুন। তারপর নিচের পেজ আসবে। এখানে আপনি তথ্য পুনরায় টাইপ এবং সম্পাদনা করার অপশনপাবেন।
আপনি যে তথ্য সংশোধন করতে চান তার বাম দিকে টিক অপশনে ক্লিক করুন। এভাবে আপনার ভুল তথ্যটি সার্টিফিকেটের সাথে মিলিয়ে সঠিকভাবে টাইপ বা পুড়ুন করুন।
তারপর, Next বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আপনি আপনার সংশোধিত তথ্যের পূর্বরূপ এবং সংশোধন পাবেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে, আবার নেক্সট বোতামে ক্লিক করুন।
ধাপ 4: ফি প্রদান করুন-এখন, আপনার ভুল তথ্যের ধরন অনুযায়ী আপনাকে ফি দিতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে যা করেছেন তা বন্ধ করবেন না।ফি পরিশোধ করার পর, আপনাকে আবার বাকি আবেদনটি সম্পূর্ণ করতে হবে।আপনি রকেট, বিকাশ, ওকে ওয়ালেট থেকে সহজেই NID ফি দিতে পারেন।
তথ্য সংশোধনের জন্য প্রথমবার আবেদনের ক্ষেত্রে, 200 টাকা ফি এবং 30 টাকার 15% ভ্যাট, মোট 230 টাকা দিতে হবে৷
বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID ফি) প্রদান করবেন যেভাবে?
বিকাশের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে, বিকাশ অ্যাপ থেকে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে লগইন করুন। এবং নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
- প্রথমে Pay Bill অপশনে যান।
- সরকারি ফি বিকল্পে ক্লিক করুন এবং NID পরিষেবা বিকল্পটি নির্বাচন করুন।
- ইংরেজিতে আপনার আইডি নম্বর লিখুন।
- এখন আপনার আবেদনের ধরন নির্বাচন করুন।
- তারপর আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর দিয়ে ফি পরিশোধ করুন।
একবার ফি দেওয়া হয়ে গেলে, আপনি জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে ফিরে যেতে পারেন এবং ডকুমেন্টস গুলো আপলোড করতে এবং আবেদন জমা দিতে পারেন।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত?
সংশোধনের ধরণ | টাকার পরিমাণ |
এনআইডির তথ্য সংশোধন – NID Info Correction | ২৩০ টাকা মাত্র |
অন্যান্য তথ্য সংশোধন – Other Info Correction | ১১৫ টাকা মাত্র |
উভয় তথ্য সংশোধন – Both Info Correction | ৩৪৫ টাকা মাত্র |
রি–ইস্যু – Duplicate Regular | ৩৪৫ টাকা মাত্র |
রি–ইস্যু জরুরী – Duplicate Urgent | ৫৭৫ টাকা মাত্র |
ধাপ 5: সার্টিফিকেট/ডকুমেন্ট আপলোড করুন এবং আবেদন জমা দিন।আমি আপনাকে বলেছিলাম ১ম ধাপে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস স্ক্যান করুন বা ছবি তুলুন একটি ফোল্ডারে রাখুন। এখন আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ডকুমেন্ট আপলোড করতে পারেন এবং আবেদন জমা দিতে পারেন।
ধাপ 6: জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনী ফর্ম ডাউনলোড করুন।
আবেদন জমা দেওয়ার পরে, ড্যাশবোর্ডে ফিরে যান। উপরের দিকে আপনি অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করার জন্য একটি লিঙ্ক দেখতে পাবেন। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফরম ডাউনলোড করতে লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং নিজের কাছে সংরক্ষণ করুন।
ভোটার আইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা বা উত্তর দিতে, ব্যবহারকারীদের ফোরাম – E-Servicesbd Forum ভিজিট করুন।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে কী লাগে?
ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে সাধারণত এসএসসি সার্টিফিকেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট লাগে। এগুলোর পরিবর্তে জন্ম নিবন্ধন, সরকারি চাকরি বইয়ের কপি, বিয়ের কাবিন ইত্যাদিও দেওয়া যাবে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত সময় লাগে?
সাধারণত, অনলাইনে উপযুক্ত শংসাপত্র আপলোড করার এবং সঠিকভাবে আবেদন করার পর 20 থেকে 25 দিনের মধ্যে আবেদনটি অনুমোদিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত যাচাইয়ের জন্য 5-10 দিন দেরি হতে পারে।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড কীভাবে সংশোধন করা যায়?
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য উপযুক্ত প্রমাণ আপলোড করে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। আবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হলে, আপনি অনলাইনে NID কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের নিয়ম বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।