নতুনদের জন্য টিন সার্টিফিকেট কিভাবে করতে হয়?

বাংলাদেশে টিন সার্টিফিকেট (Taxpayer Identification Number—TIN) অনেক সরকারি ও আর্থিক কাজের জন্য অপরিহার্য। ব্যবসা শুরু করা, জমি বা গাড়ি রেজিস্ট্রেশন, ব্যাংক লোন, ট্রেড লাইসেন্স, এমনকি অনলাইন ইনকাম বা ভিসা প্রসেসিং এসব ক্ষেত্রে এটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে অনেকেই এখনও জানেন না কীভাবে এটি পাওয়া যায়, কী কী ডকুমেন্ট লাগে বা এই প্রক্রিয়া কতটা সহজ।
এই ব্লগে আমি সেই সব তথ্য বাংলাভাষায় পরিষ্কারভাবে সাজিয়ে দিচ্ছি, যাতে আপনি নিজে অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট খুব সহজে ও দ্রুত করতে পারেন।

টিন সার্টিফিকেট কি

টিন (TIN) সার্টিফিকেট হলো Taxpayer Identification Number এর ডিজিটাল প্রমাণপত্র। বাংলাদেশে করদাতাদের জন্য একটি অনন্য নম্বর হিসেবে এনবিআর (NBR) এটি প্রদান করে। চাকরি, ব্যবসা, ব্যাংক লোন, জমি কেনা বা বিভিন্ন সরকারি কাজের জন্য টিন সার্টিফিকেট অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

টিন সার্টিফিকেট কি কাজে লাগে

  • আইনত করদাতা হিসেবে পরিচিত হতে চাইলে।

  • ব্যাংক-লোন এবং উচ্চ ডলার-লেনদেনের ক্ষেত্রে।

  • ব্যবসা-লাইসেন্স, জমি বা গাড়ি নিবন্ধনের জন্য।

  • শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে।

  • অনলাইনে আয় (যেমন ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউব)।

  • সরকারি-বেসরকারি সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে।

সমস্ত ক্ষেত্রে এটি একটি প্রমাণিক ও বাধ্যতামূলক ডকুমেন্ট হিসেবে কাজ করে।

আরও বিস্তারিত জানতে –টিন সার্টিফিকেট কি কাজে লাগে?

টিন সার্টিফিকেট করতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়?

অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট করতে সাধারণত যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়:

  • এনআইডি কার্ড (জাতীয় পরিচয়পত্র)।

  • সক্রিয় মোবাইল নাম্বার।

  • ই-মেইল ঠিকানা (ঐচ্ছিক হলেও ভালো)।

  • ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স / ব্যবসার কাগজপত্র
    এই কাগজপত্র থাকলেই আপনি সহজে অনলাইনে e-TIN রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।

টিন সার্টিফিকেট করতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে বাংলাদেশে টিন সার্টিফিকেট করা সম্পূর্ণ ফ্রি। অনলাইনে NBR এর ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে একেবারে বিনামূল্যে আপনি e-TIN সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে যদি কোন এজেন্ট বা সেবা প্রদানকারী মাধ্যমে করেন, তারা সার্ভিস চার্জ নিতে পারে।

আরও বিস্তারিত জানতে –টিন সার্টিফিকেট করতে কত টাকা লাগে

টিন সার্টিফিকেট আবেদন

বাংলাদেশে টিন সার্টিফিকেট করতে হলে প্রথম ধাপ হলো আবেদন করা। বর্তমানে এটি সম্পূর্ণ অনলাইনে করা যায়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR)-এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন – নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ ইত্যাদি দিয়ে আবেদন করতে হয়। আবেদন সম্পন্ন হলে একটি রেফারেন্স নম্বর পাওয়া যায় যা দিয়ে পরবর্তী ধাপে অগ্রসর হওয়া যায়।

টিন সার্টিফিকেট লগইন

আবেদন করার পর আপনার তথ্য ম্যানেজ করার জন্য NBR-এর e-TIN পোর্টালে লগইন করতে হয়। এজন্য আপনাকে একটি ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড প্রদান করা হয়। লগইন করার মাধ্যমে আপনি আপনার সার্টিফিকেট ডাউনলোড, প্রিন্ট কিংবা প্রয়োজনীয় সংশোধনী আবেদন করতে পারবেন।

টিন সার্টিফিকেট কিভাবে করতে হয় (ধাপে ধাপে)

এখন আমি আপনাদেরকে আমার নিজের পরিবারের একজন সদস্যের টিন সার্টিফিকেট অনলাইন এর মাধ্যমে করে আপনাদেরকে লাইভ প্রমাণসহ দেখাবো। তো চলুন 👇

ধাপ ১: NBR ওয়েবসাইটে প্রবেশ

প্রথমে আপনাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এখান থেকেই টিন সার্টিফিকেট আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।Tin Step 01

ধাপ ২: নতুন ব্যবহারকারী রেজিস্ট্রেশন

প্রথমেই ওয়েবসাইটে থাকা মেনু অপশন থেকে (রেজিস্টার) Register অপশন এর উপরে ক্লিক করুন।
এরপর এখানে রেজিস্ট্রেশন করার একটি ফর্ম চলে আসবে।

👉User Id:- ৬ শব্দের একটি ইউনিক আইডি দিতে হবে।

👉Password:- ৮ শব্দের একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে।

👉Retype Password:- উপরের আট সংখ্যার পাসওয়ার্ডটি পুনরায় এখানেও দিতে হবে।

👉Security Question :- এখানে আপনার যেকোনো পছন্দের একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন।

👉Security Answer :- এই খালি বক্সে আপনার প্রশ্নের উত্তরটি টাইপ করুন।

👉Country:- আপনার বাংলাদেশ সিলেট করুন।

👉Mobile Number:- এখানে আপনার নামে রেজিস্টার কৃত একটি মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করুন যেটি একটিভ রয়েছে। এই নাম্বারে ওটিপি এক্টিভিশন কোড পাঠিয়ে ভেরিফাই করা হবে।

👉Email:- এখানে আপনার অথবা আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধব যে কারোর একটি ইমেইল ব্যবহার করুন।

👉Verification Letters:- উপরের একটি বক্সে ৬ সংখ্যার কিছু লেটার থাকবে সেগুলো দেখে দেখে ভেরিফিকেশন লেটার বক্সে তা পূরণ করুন।

উপরের সকল তথ্যগুলি পুনরায় আবারও আপনি একবার চেক করুন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নিচে থাকা (রেজিস্টার) Register অপশন এর উপরে ক্লিক করুন।Taxpayer Identification Number

ধাপ ৩:এবার ৬ ডিজিটের একটা এক্টিভেশান কোড যাবে আপনার দেয়া মোবাইল নাম্বারে। কোডটি ব্যবহার করে একাউন্ট এক্টিভেট তথা সচল করে ফেলুন।tin-certificate

ধাপ ৪:-একাউন্টটি চালু হওয়া মাত্র স্ক্রিনে রেজিস্ট্রেশান সম্পন্ন হওয়ার ও নতুন করে লগ-ইন করার ম্যাসেজ দেখানো হবে। এবার ঐ একই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ফের লগ-ইন করুন।তারপর আপনি বাম দিকের সবার উপরের সারিতে TIN Application বাটন দেখতে পাবেন। ক্লিক করুন।

TIN

ধাপ ৪:এবার করদাতার ধরণ নির্বাচনের পালা। আপনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নাগরিক? ওকে ফাইন, তবে Taxpayer Status হিসেবে Individual Bangladeshi অপশনটি সিলেক্ট করুন। এ ভিন্ন অন্য কিছু হয়ে থাকলে সে অনুযায়ী অপশন বেছে নিন। এক্ষেত্রে আরেকটি বিষয়, আপনার বয়স ১৮ এর নিচে হয়ে থাকলে Minor/Dependant অপশনে যেতে হবে। অপরদিকে ১৮ এর ঊর্ধ্বে হয়ে থাকলে Having NID অপশনে যেতে হবে।

TIN

কিন্তু আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানের করদাতা হলে কি করবেন? জেনে নিন, সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের ধরণ অনুযায়ী Company বা Partnership Firm বা অন্য কিছু নির্বাচন করতে হবে। এছাড়া ব্যবসা বা পেশার ধরন কমন না পড়লে Business Location অপশনটি বেছে নেবেন। অর্থাৎ আপনি যা করেন যে অনুসারে এলাকাটি বেছে নিন। ব্যস!

TIN

পরের পৃষ্ঠায় আপনাকে ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে এবং সেগুলো লিখতে হবে ইংরেজিতে। সেগুলো হচ্ছে – নাম, লিঙ্গ, পিতামাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম, এনআইডি নাম্বার, মোবাইল নাম্বার, জন্মতারিখ, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা।

মনে রাখবেন, স্মার্ট এনআইডি হলে ১০ ডিজিট, লেমিনেটেড হলে ১৭ ডিজিট হবে এবং জন্মতারিখ অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী হতে হবে। আর হ্যা, এড্রেস লাইনগুলো যত্নের সাথে লিখবেন যেনো বাসা বা রোড নাম্বার ভুল না হয়! এ সবক’টা তথ্য দেবার পর ‘Go to Next’ বাটনে ক্লিক করুন।

TIN

ওই বাটনটি আপনাকে আপনার এ পর্যন্ত ইনপুট করা সব তথ্য যাচাই করতে একটা পৃষ্ঠায় নিয়ে যাবে। ওটাকে বলা হয় ‘Final Preview’। ভালো করে দেখে নিন সবকিছু ঠিক আছে কিনা।

এ সবের নিচে আপনি একটা লাইন দেখবেন – ‘‘I hereby affirm that all information given above is correct & complete and I have not taken any TIN’’ যার অর্থ ‘‘উপরে দেয়া সবগুলো তথ্য সঠিক ও সম্পূর্ণ এবং আমি কোনো টিন নেইনি’’। এই লেখার পাশে একটা টিক বক্স দেখবেন। টিক দিন এবং Submit Application বাটনে ক্লিক করুন। আপনার আবেদনটি জমা হয়ে যাবে।

TIN

ব্যস, তৈরি হয়ে গেলো আপনার টিন সার্টিফিকেট! সামনে আসা পৃষ্ঠায় আপনি ছবিসহ আপনার দেয়া সবগুলো তথ্য দেখতে পাবেন। এগুলো প্রিন্ট আকারে চাইলে সেই অপশনটাও আপনি পাবেন।

যাহোক, এরপর ‘View Certificate’ বাটনে ক্লিক করুন। আপনার টিন সার্টিফিকেটটি স্ত্রিনে দেখতে পাবেন। এটাই আপনার কাঙ্খিত ই-টিন সার্টিফিকেট! আপনি যেকোনো সময় এটিকে প্রিন্ট করে ব্যবহার করতে পারেন।

টিন সার্টিফিকেট অফলাইনে আবেদন (ব্যাকআপ নিয়ম)

যদি অনলাইনে করতে না পারেন—

  • আপনার নিকটস্থ কর অফিস বা জোনাল ট্যাক্স অফিসে যান।

  • NID এবং মোবাইল নম্বর দেখিয়ে সরাসরি সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।

টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড

আবেদন অনুমোদিত হলে আপনি সহজেই আপনার টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবেন। লগইন করার পর ‘Download Certificate’ অপশন থেকে পিডিএফ ফরম্যাটে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা যায়। প্রয়োজনে প্রিন্ট করে ব্যবহার করা যায়।

টিন সার্টিফিকেট চেক অনলাইন

আপনার টিন সার্টিফিকেট আসল নাকি ভুয়া তা যাচাই করার জন্য অনলাইনে চেক করার ব্যবস্থা রয়েছে। NBR ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার টিন নম্বর ইনপুট করলে সঙ্গে সঙ্গে সার্টিফিকেটের আসল কপি দেখাবে। এটি আপনার তথ্য যাচাইয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন

যারা প্রথমবার টিন সার্টিফিকেট নিচ্ছেন, তাদের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া করতে হয়। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করে তথ্য জমা দিতে হয়। সঠিক তথ্য দিলে তা দ্রুত অনুমোদন হয়। বর্তমানে এই রেজিস্ট্রেশন ফ্রি এবং যে কেউ সহজেই করতে পারেন।

টিন সার্টিফিকেট ফরম

টিন সার্টিফিকেট করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হয়। অনলাইনে এই ফরম পাওয়া যায় এবং এতে ব্যক্তিগত তথ্য, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, পিতার নাম, ঠিকানা ইত্যাদি দিতে হয়। ফরম পূরণের সময় তথ্য সঠিকভাবে না দিলে আবেদন বাতিল হতে পারে, তাই সবসময় যাচাই করে পূরণ করা উচিত।

টিন সার্টিফিকেট থাকলেই কি কর দিতে হবে?

অনেকের মনে প্রশ্ন আসে, টিন সার্টিফিকেট নিলেই কি সাথে সাথে কর দিতে হবে? আসলে বিষয়টি এমন নয়। টিন সার্টিফিকেট নেওয়া মানেই কর দিতে হবে এটা বাধ্যতামূলক নয়। আপনি যদি নির্দিষ্ট আয়ের সীমার মধ্যে থাকেন (যেমন: বার্ষিক আয় করযোগ্য সীমার উপরে), তখনই আয়কর দিতে হবে। কিন্তু আয় সীমার নিচে হলে শুধু রিটার্ন দাখিল করলেই চলবে, কোনো কর দিতে হবে না।

আরও পড়ুন-টিন সার্টিফিকেট থাকলেই কি কর দিতে হবে 

টিন সার্টিফিকেট কি বাধ্যতামূলক?

বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় সব আর্থিক ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমে টিন সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। যেমন: ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যবসার লাইসেন্স করা, জমি কেনা-বেচা, সরকারি টেন্ডারে অংশগ্রহণ ইত্যাদি। তাই এটি রাখা জরুরি হলেও, কর দেওয়া আপনার আয় সীমার ওপর নির্ভর করবে।

টিন সার্টিফিকেট এর সুবিধা

টিন সার্টিফিকেট থাকলে আপনি সরকারের অনেক সুবিধা নিতে পারেন। যেমন—

  • ব্যাংকে বড় অঙ্কের লেনদেন বা অ্যাকাউন্ট খোলা।

  • ব্যবসার লাইসেন্স নেওয়া।

  • জমি বা ফ্ল্যাট কেনা।

  • বিদেশ ভ্রমণের সময় ভিসা প্রক্রিয়ায় সহায়তা।

  • সরকারি টেন্ডারে অংশগ্রহণ এছাড়া এটি করদাতা হিসেবে আপনার পরিচিতি তৈরি করে।

আরও বিস্তারিত জানতে –টিন সার্টিফিকেটের আসল সুবিধা ও অসুবিধা

টিন সার্টিফিকেট নিয়মিত আপডেট ও ব্যবহারের দিকনির্দেশ

  • একটি বার টিন নম্বর পেলে, আপনি পুনরায় লগইন করে PDF ডাউনলোড করতে পারেন—সেটিও ফ্রি।

  • আপনি যদি টিন ব্যবহার না করে ৩ বছর নন-ফাইলেড থাকেন, তাহলে জরিমানা হতে পারে।

সাধারণ জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন ১: টিন সার্টিফিকেট করতে কত টাকা লাগে?
👉 টিন সার্টিফিকেট সম্পূর্ণ ফ্রি। কোনো ফি নেই।

প্রশ্ন ২: টিন সার্টিফিকেট কিভাবে করব?
👉 অনলাইনে NBR ওয়েবসাইটে গিয়ে NID দিয়ে নিবন্ধন করলেই পাওয়া যাবে।

প্রশ্ন ৩: টিন সার্টিফিকেট কি শুধু ব্যবসার জন্য দরকার?
👉 না, ব্যাংক লেনদেন, চাকরি, বিদেশ ভ্রমণসহ অনেক ক্ষেত্রে এটি প্রয়োজন হয়।

প্রশ্ন ৪: টিন সার্টিফিকেট থাকলেই কি কর দিতে হবে?
👉 না, কেবল তখনই কর দিতে হবে যখন আপনার আয় নির্ধারিত সীমার ওপরে যাবে।

প্রশ্ন ৫: টিন সার্টিফিকেট কতদিনে পাওয়া যায়?
👉 অনলাইনে করলে তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়।

উপসংহার

বর্তমান সময়ে টিন সার্টিফিকেট শুধু কর দেওয়ার জন্য নয়, বরং বিভিন্ন আর্থিক ও প্রশাসনিক কাজের জন্য অপরিহার্য একটি ডকুমেন্ট। এটি করতে কোনো খরচ নেই এবং অনলাইনে মাত্র কয়েক মিনিটেই এটি সংগ্রহ করা যায়। তাই যারা এখনও করেননি, তারা দেরি না করে দ্রুত টিন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করুন।

ℹ️ আরও কন্টেন্ট নিয়মিত পেতে- ফেসবুক পেজে যুক্ত থাকুন!
ℹ️ ভিডিও আকারে কনটেন্ট নিয়মিত পেতে –ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন!

আরও পড়ুন-টিন সার্টিফিকেটের আসল সুবিধা ও অসুবিধা

👉টেক নিউজের সকল খবর সবার আগে পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন!

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

📌 পোস্টটি শেয়ার করুন! 🔥

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আমি মোঃ সানাউল বারী। পেশায় আমি একজন চাকরিজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকরির পাশাপাশি, আমি গত ১৪ বছর ধরে আমার নিজস্ব ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং আমার নিজস্ব ইউটিউব এবং ফেসবুকে কন্টেন্ট তৈরি করছি। বিশেষ দ্রষ্টব্য - লেখায় যদি কোনও ভুল থাকে, তাহলে দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিন। ধন্যবাদ।