ছেলের আমার, আমার প্রতি অগাধ সম্ভ্রম আমার ঠিকানা এখন বৃদ্ধাশ্রম।”সারা জীবন সন্তানের ভালো-মন্দর কথা চিন্তা করতে করতে কখন যে বয়সের শেষ পর্যায়ে চলে আসে তা যেন সকল বাবা মার অজানা।কিন্তু বাবা মার বয়স হয়েছে এটা জানান দেয় সন্তানেরা।সন্তানদের মানুষ করে বাবা-মা যখন অবসর নেয় তখন তারা সন্তানের বোঝা। তাদের জায়গা ঘরে নয় তাদের জায়গা হয় বৃদ্ধাশ্রমে এমন ঘটনা হরহামেশাই আমাদের চোখে পড়ে।প্রবীণ বয়সে নিজেদের শেষ সময়টুকু বৃদ্ধাশ্রমে কাটাতে হয় অনেক মা বাবাকে।
বাংলাদেশে কিছুদিন আগেও বৃদ্ধাশ্রম সম্পর্কে মানুষের এতটা আগ্রহ ছিল না। কিন্তু সমাজ সভ্যতা পরিবর্তনের সাথে সাথে বৃদ্ধাশ্রমও বেড়েছেএবং সেখানে আশ্রয়কৃত প্রবীন্দের সংখ্যাও বেড়েছে। অনেক মহৎ ব্যক্তি উদ্যোগে প্রবীনদের থাকার জন্য বিভিন্ন জেলায় বাংলাদেশে বিনা খরচে বৃদ্ধাশ্রম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।সরকার নিবন্ধিত বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা কম থাকলেও বেসরকারি উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অনেক আশ্রম গড়ে উঠেছে।
বাংলাদেশে বিনা খরচে বৃদ্ধাশ্রম অর্থাৎ যেখানে অসংখ্য পরিত্যক্ত মানুষের ঠাই হয় তাদের থাকা খাওয়ার চিকিৎসা সেবা সহ সকল প্রকার সেবা প্রদান করা হয় বিনামূল্যে।বাংলাদেশের বর্তমানে বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা প্রায় ৩২ টির মতো এর মধ্যেও বেসরকারি উদ্যোগে বেশিরভাগ বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠেছে।বৃদ্ধাশ্রম এর বাসিন্দাদের বিনা খরচে সকল প্রকার সেবা দেওয়া হয়।আজকের আর্টিকেলে বাংলাদেশের বিনা খরচের বৃদ্ধাশ্রম এই টপিকেই আলোচনা করব।
বৃদ্ধাশ্রম কি
বৃদ্ধাশ্রম বলতে বয়স্কদের আশ্রয়স্থল কে বোঝানো হয়। যেখানে বৃদ্ধ বয়সে নারী পুরুষের আবাসস্থল হলো বৃদ্ধাশ্রম। বৃদ্ধাশ্রম কে ইংরেজিতে ওল্ড এজ হোম বলা হয়।বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয়কৃত বৃদ্ধদের থাকা-খাওয়া চিত্ত বিনোদন সুস্থ ও অসুস্থতাজনিত সকল প্রকার সেবা প্রদান করা হয় বৃদ্ধাশ্রমে।এখানে বসবাসরত সকল প্রবীনদের সমস্ত দায়ভার থাকে বৃদ্ধাশ্রম এর উদ্যোক্তাদের উপর।
বৃদ্ধাশ্রমের ইতিহাস
খ্রিস্টপূর্ব ২২০০ নিজ পরিবার থেকে বিতাড়িত বৃদ্ধদের জন্য একটি আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয় সান রাজবংশের উদ্যোগে।পৃথিবীতে প্রথম বৃদ্ধদের আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই আশ্রমে বিনোদনের সকল সুযোগ সুবিধা ছিল। প্রাচীন চীনে প্রথম বৃদ্ধাশ্রম গড়ে ওঠার জন্য ইতিহাসবিদরা বৃদ্ধাশ্রমকে প্রাচীন চীনের গড়ে ওঠা সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন বলে ভূষিত করেন।
তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃদ্ধাশ্রম গড়ে ওঠার বয়স খুব বেশি নয়। কয়েক দশক আগেও বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম এর আনাগোনা খুব একটা দেখা যায়নি। তবে সময় এবং সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে সমাজের পরিবর্তন হয়েছে।পাশ্চাত্য দেশের সাথে তাল মিলিয়ে জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষ ভুলে যাচ্ছে তাদের দায়িত্ববোধকে। ৮০ র দশক থেকে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হলেও তার সংখ্যা ছিল হাতে গোনা দু-একটা। তবে ২০১০ সালের পর থেকে পরিত্যক্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ব্যক্তি উদ্যোগে কিংবা সরকারি উদ্যোগে আশ্রম গড়ে উঠেছে বাংলাদেশে। বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি মিলে বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা প্রায় অনেক। প্রবীনদের থাকা খাওয়ার জন্য বাংলাদেশে বিনাখরচে বৃদ্ধাশ্রম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার সংখ্যা কম নয়।
বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম খরচ
বাংলাদেশের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সরকারিভাবে ছয়টি বৃদ্ধাশ্রম খরচ বহন করেন সরকার। এছাড়াও বেসরকারি উদ্যোগে যে সকল বৃদ্ধাশ্রম গুলো রয়েছে বিভিন্ন দাতব্য সংগঠনের সাহায্য সহযোগিতায় বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনা করা হয়। এছাড়াও কেউ মহৎ উদ্দেশ্যে বৃদ্ধাশ্রমে দান করে বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। বৃদ্ধাশ্রমে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয় বৃদ্ধাশ্রম কর্তৃপক্ষ থেকে। তবে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা কম বেতনে বৃদ্ধাশ্রমে নিজের ইচ্ছায় কাজ করেন বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয়কৃত অসহায়দের সেবা করার উদ্দেশ্যে।
বেসরকারি উদ্যোগে যে বৃদ্ধাশ্রম গুলো গড়ে ওঠে সেখানে কর্মরত কর্মীদের বেতন দিয়ে এবং বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয়কৃত বৃদ্ধদের থাকা খাওয়া সকল প্রকার সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষকে। বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশে বিনাখরচে বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনা করা সহজ নয়। প্রবীনদের সংখ্যা যে পরিমাণে বাড়ছে তার সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের বেশি বেশি সরকারি উদ্যোগে বৃদ্ধাশ্রম গড়ে তোলা দরকার।
সরকারি বৃদ্ধাশ্রম এর ঠিকানা
বাংলাদেশে সরকারি নিবন্ধিত বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা ছয়টি।সরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশে বিনা খরচে বৃদ্ধাশ্রম গুলো পরিচালিত হয় যার সম্পূর্ণ খরচ বহন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে ঢাকার আগারগাওয়ে, ফরিদপুরে, গাজীপুরে, বরিশালে, চট্টগ্রামে ঘর ছাড়া প্রবীনদের আশ্রয়স্থল হিসেবে কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠেছে।এছাড়াও রাজশাহী বাগেরহাট সিলেট জেলায় প্রক্রিয়া দিন সরকারের আরো কিছু অসহায় আর আবাসস্থল রয়েছে।
বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম সংখ্যা কত
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রবীনদের সংখ্যা বাড়ছে। এদের মধ্য এবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তাদের আশ্রয়স্থল হচ্ছে বৃদ্ধাশ্রমে তার কারণে বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম সংখ্যা বর্তমানে বেশি। বাংলাদেশে বিনাখরচে যেসব বৃদ্ধাআশ্রমে বৃদ্ধ বয়সে সকল সেবা পাওয়া যায় সেখানেই বেশিরভাগ মানুষ ঠিকানা খুঁজে নেয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা অনেক বেশি। আর বৃদ্ধাশ্রম গুলোতে প্রবীনদের সংখ্যাও অনেক বেশি। বর্তমানে বাংলাদেশে নিবন্ধনকৃত বৃদ্ধাশ্রম অথবা সরকারি বৃদ্ধাশ্রমের সংখ্যা। ছয়টি বৃদ্ধাশ্রমে সরকার মালিকানাধীন।এর মধ্য আগারগাঁও “বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ” নামে একটি বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
রাউজান নোয়াপাড়া চট্টগ্রাম বিভাগে রয়েছে “আমিনা বশর বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র” নামে একটি আশ্রম। উত্তরায় আজমপুরে ছিল “বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র” নামে একটি বৃদ্ধাশ্রম যা ১৯৯৪ সালে স্থানান্তর করে গাজীপুরে নিয়ে আসা হয় ।তবে মাদার তেরেসা ১৯৯৫ সালে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে যান।বর্তমানে এটির নামকরণ করা হয় কেন্দ্রীয় প্রবীণ নিবাস।
এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি নিবন্ধিত কিছু বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে।তবে সরকারি নিবন্ধিত বৃদ্ধাশ্রম এর পাশাপাশি ব্যক্তি পরিচালনায় অথবা বেসরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আরো অনেক বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠেছে।বর্তমানে বাংলাদেশের মোট বৃদ্ধাশ্রম সংখ্যা প্রায় ৩২ টির মতো যেখানে ৬০ ঊর্ধ্ব প্রবীণ নারী পুরুষের বসবাস। এতে করে বোঝা যাচ্ছে কতটা সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে যার কারণে পরিবার ছেড়ে বৃদ্ধ বয়সে পাড়ি জমাতে হচ্ছে বিভিন্ন আশ্রমে।
সবকিছু বুঝেও যেন অবুঝ। ভালো-মন্দ বিবেক বিবেচনা করার জ্ঞান সবারই আছে কিন্তু বিবেচনা করে কজন। যে বয়সে পরিবারের যত্ন ভালবাসা পাওয়ার সময় সেই বয়সেই পরিবার ছেড়ে আশ্রমের ঠাঁই হচ্ছে অসংখ্য বৃদ্ধ মা-বাবার।
বৃদ্ধাশ্রম কোথায় কোথায় আছে ঢাকায়
বাংলাদেশের বিনা খরচে বৃদ্ধাশ্রম ঢাকার মধ্য কোথায় কোথায় আছে এই পর্যায়ে আমরা জানব।বর্তমানের সমাজ সংস্কৃতির ধারা অনুযায়ী প্রবীনদের পরিবারে জায়গা হয় খুব কম। তাদের জন্য বরাদ্দ হয় বৃদ্ধাশ্রম।শেষ বয়সের আশ্রয়স্থল হয় বৃদ্ধাশ্রম।ঢাকা বিভাগের মধ্যেও অনেকেই আছেন যারা বড় ফ্ল্যাটে থাকেন কিন্তু মা বাবার জন্য একটি কক্ষ বরাদ্দ হয় না।শেষ বয়সে তাদের শেষ ঠিকানা বৃদ্ধাশ্রমে হয়।
ঢাকার মধ্যে এমন প্রবীনদের জন্য সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।ঢাকা বিভাগের মধ্যে কোথায় কোথায় বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে সেটি জানতে নিচে লক্ষ্য করুন;
আপন নিবাস বৃদ্ধাশ্রম
উত্তরা,উত্তরখান তেরমুখ, কড়াইহাটি স্লানঘাটা, ঢাকা
ফোন:০১৬৮৬৬৬৪০৬৮,০১৮২৮৬৭৩৪৭৩
চাইল্ড এন্ড ওল্ড এজ কেয়ার
দক্ষিণ পাইপাড়া, কল্যাণপুর, মিরপুর ঢাকা— ১২১৬
ফোন:০১৬২০৫৫৫২২২,০১৬২৬৫৫৫২২২
প্রবীণ নিবাস
আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা- ১২০৭
ফোন :০১৭৭৫৪৭৪৮২৭,৯১৪১৪০৪,৯১২৯৮১৪
আপন ভুবন বৃদ্ধাশ্রম
উত্তরা,বাসা-৩৬, রোড- ২০, সেক্টর- ১৩,ঢাকা
ফোন :০১৮৮৬১০৭১০৯
বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র
মির্জাপুর, হোতাপাড়া, গাজীপুর
আগারগাঁও বৃদ্ধাশ্রম ঠিকানা
আগারগাঁও শেরেবাংলা নগর স্থানীয় ঢাকা- ১২০৭ এ প্রবীন নিবাস নামে একটি বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে।শুরুতে এই প্রবীণ নিবাসে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট ছিল যেখানে ৫০ জন প্রবীণ আশ্রয় নিতে পারবে।তবে বর্তমানে সিট সংখ্যা আরো বাড়ানো হয়েছে।আগারগাঁও বৃদ্ধাশ্রমে যোগাযোগের জন্য তাদের নিজস্ব একটি ফোন নাম্বার রয়েছে যেখানে ফোন করলে যে কোন প্রয়োজনে সকল তথ্য জানা যাবে।
প্রবীণ নিবাস
আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা- ১২০৭
ফোন :০১৭৭৫৪৭৪৮২৭,৯১৪১৪০৪,৯১২৯৮১
প্রশ্ন ও উত্তর
বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম সংখ্যা কত?
বাংলাদেশে পূর্বে বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যা কম থাকলেও বর্তমান সময়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন প্রবীনদের সংখ্যা বাড়ছে যার ফলে বৃদ্ধাশ্রম এর সংখ্যাও বেড়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি হিসাবে প্রায় ৩২ টির মতো বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে।
বৃদ্ধাশ্রম এর খরচ কত?
বাংলাদেশের বিনাখরচে বৃদ্ধাশ্রম পরিচালনা করতে অনেক সময় হিমশিম খেতে হয় অনেক মহৎ উদ্যোক্তাকে।
বৃদ্ধাশ্রমের খরচ আসলে নির্ভর করে প্রতিষ্ঠানের উপর।যদি বৃদ্ধাশ্রমে আত্মীয় স্বজনদের রাখার জন্য আপনাকে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষকে টাকা প্রদান করতে হয় তাহলে তা ৫০০০ থেকে ৫০০০০ পর্যন্ত হতে পারে।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্যনিয় যে বৃদ্ধাশ্রম একটি মহৎ উদ্যোগে গড়ে ওঠে। বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা দ্বারা এটি পরিচালিত হয় যারা পরিবার বা প্রিয়জনদের দ্বারা পরিত্যক্ত বয়স্কদের বিনামূল্যে দো বাসস্থান এবং সেবা প্রদান করে থাকে।
বৃদ্ধাশ্রম কোথায় কোথায় আছে ময়মনসিংহ?
ময়মনসিংহে একটি বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে যেখানে ঠিকানা না জানা বৃদ্ধদের রাখা হয়। এই বৃদ্ধাশ্রমটির নাম সাড়া মানবিক বৃদ্ধাশ্রম।যারা বৃদ্ধ বয়সে পরিবারের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং পরিবার তাদেরকে ফুটপাতে ফেলে দেয় সেই সমস্ত মানুষের জায়গা হয় এই সাড়া মানবিক বৃদ্ধাশ্রমে।
এই বৃদ্ধাশ্রম টি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার ভান্ডাব (দারিয়া পাড়া গ্রামে) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তি উদ্যোগে গঠিত একটি আশ্রম। এই বৃদ্ধাশ্রমটির প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল মালেক নামে একজন মহৎ ব্যক্তি। এই বৃদ্ধাশ্রমে বৃদ্ধদের লালন পালনের জন্য নিয়োজিত রয়েছেন অনেক পথ শিশুরা।সাড়া মানবিক বৃদ্ধাশ্রমে যোগাযোগের জন্য ফোন করুন:০১৭৬৬৫৮৩৬৪৬ এই নাম্বারে।
শেষ কথা—
সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা ইতোপূর্বে আমরা আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু বাংলাদেশে বিনাখরচে বৃদ্ধাশ্রম সম্পর্কে আলোচনা করলাম। বাংলাদেশের বেশিরভাগ বৃদ্ধাশ্রমী প্রবীনদের বিনামূল্যে থাকার ব্যবস্থা করেছে।আশা করছি আজকের আলোচনায় আপনারা সেটি বুঝতে পেরেছেন।বাংলাদেশের বৃদ্ধাশ্রম সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। সকলের সুস্থতা কামনা করি। আল্লাহ হাফেজ।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
বাইক চালানোর পূর্বে যে সকল বিষয় চেক করবেন
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।