নগদের এজেন্ট কমিশন কত?-একজন নগদ এজেন্টকে নগদ উদ্যোক্তা ও বলা হয়ে থাকে। নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা বলতে তাদেরকে বোঝানো হয় যারা নগদের মাধ্যমে এমন একটি একাউন্ট তৈরি করে যেখানে সে চাইলে একটি ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে সেই একাউন্ট ব্যবহার করে। কোন ব্যক্তি যদি নগদ একাউন্ট ব্যবহার করে বিজনেস করতে আগ্রহী হন তাহলে তাকে অবশ্যই একজন নগদ উদ্যোক্তা বা এজেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে হয়।
নগদ উদ্যোক্তা বা এজেন্ট হলে ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে লাভ হলো গ্রাহকের লেনদেনে কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন এজেন্ট পেয়ে থাকে। তবে আপনা আপনি কেউ নগদের এজেন্ট হতে পারবেনা। নগদের এজেন্ট হতে হলে অবশ্যই নগদের প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের নির্দেশনা বলি অনুযায়ী কাজ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
মোবাইল ব্যাংকিং কি
মোবাইল ব্যাংকিং হলো মোবাইল বা স্মার্টফোন দ্বারা বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে গ্রাহক যে সকল আর্থিক লেনদেনের সাথে জড়িত কার্যক্রম গুলো পরিচালনা করে তাকে বোঝায়। ধরন আপনি ঘরে বসে ব্যালেন্স চেক করতে চান বিল পেমেন্ট করতে চান কিংবা টাকা ট্রান্সফার করতে চান এই কাজগুলো আপনি ব্যাংকে না গিয়ে ঘরে বসে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজে সম্পন্ন করতে পারবেন।ঘরে বসে নিজের মোবাইল থেকে দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টাকা লেনদেন করার মাধ্যম হলো মোবাইল ব্যাংকিং।
অর্থাৎ কোন মোবাইল অথবা ট্যাবলেট থেকে যখন কোন মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী গ্রাহক ইন্টারনেটের সাহায্যে অর্থের লেনদেন করবে তখন সেই মাধ্যমকেই বলা হয় মোবাইল ব্যাংকিং।মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা হচ্ছে এমন একটি পরিষেবা যা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত গ্রাহকদের স্মার্টফোন অথবা ফিচার ফোন বা ট্যাবলেট এর মত মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে দুর নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে আর্থিক লেনদেন পরিচালনা করার সুবিধা প্রদান করে।
অর্থাৎ একজন গ্রাহক মোবাইল এর মাধ্যমে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। মোবাইল ব্যাংকিং আর্থিক লেনদেনকে এতটাই সহজ করে দিয়েছে যে মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার মাধ্যমে ব্যাংকিং এর বিভিন্ন রকম কাজ করার জন্য এক গ্রাহককে ব্যাংকে যেতে হয় না তিনি ঘরে বসে তার স্মার্টফোনের মাধ্যমে তা করতে পারেন।
মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা বেশি থাকায় দিন দিন এর গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং মোবাইল ব্যাংকিং এ নতুন নতুন কার্যক্রম যোগ হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ২৪ ঘন্টা যাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট কি
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট বা উদ্যোক্তা বলতে নগদে টাকা তুলতে গ্রাহকরা যাদের সন্নিকটাপন্ন হন তাদেরকে বোঝানো হয়। নগদের অফিসিয়াল প্রতিনিধিদের নির্দেশনাবলি অনুসরণ করে প্রতিনিধিদের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে একজন নগদ এজেন্ট হতে পারে। নগদ এজেন্ট হতে হলে কিছু শর্তাবলী অবশ্যই প্রযোজ্য। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট হতে হলে নগদের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিয়ে তাদের প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলার হতে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে নগদের প্রতিনিধিরা বুঝিয়ে দেবে। নগদ প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগ ব্যতীত নগদ এজেন্ট হওয়া যাবে না। প্রতিনিধিদের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনাকে নগদের উদ্যোক্তা অথবা এজেন্ট একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের কমিশন কত
অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার মত নগদের এজেন্ট বা উদ্যোক্তাদের কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন হয়। নগদ মোবাইল ব্যাঙ্কিং এজেন্টের কমিশন হচ্ছে হাজারে ৪ টাকা ১০ পয়সা প্রতি এক হাজার ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউটে।
কোন গ্রাহক যদি ১০,০০০ টাকা ক্যাশ আউট করে সে ক্ষেত্রে একজন নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলার ৪১ টাকা কমিশন পাবেন। একজন নগদ একাউন্ট এজেন্ট যদি প্রতিদিন এক লক্ষ টাকা ব্যবসা করে তাহলে তার কমিশন হবে ৪১০ টাকা।
নগদ এজেন্টকে উদ্যোক্তা ও বলা হয়। নগদ একাউন্ট উদ্যোক্তার একাউন্ট থেকে একজন গ্রাহককে ক্যাশ আউট করে দিবে এবং টাকা প্রদান করবে। নগদের ডিলার বা এজেন্টের কমিশন গ্রাহকের টাকা থেকে কেটে নিতে হবে না। অটোমেটিক্যালি নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তার একাউন্টে তার কমিশনের টাকা পৌঁছে যাবে গ্রাহকের ক্যাশ আউট করার সাথে সাথে।
শুধুমাত্র ক্যাশ আউট এ নয় ক্যাশ ইন করলেও নগদ এজেন্টের একাউন্টে অটোমেটিকলি কমিশন পৌঁছে যাবে।
কোন নগদ এজেন্ট যদি কোন গ্রাহকে টাকা ক্যাশ ইন করে তাহলে হাজার সে ৪ টাকা ১০ পয়সা কমিশন পাবে। ক্যাশ ইন এবং ক্যাশ আউট এর কমিশন সমপরিমাণ।
তবে অনেক সময় দেখা যায় নগদ এজেন্টের একাউন্টে কিছু বাড়তি কমিশন যোগ হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যাশ ইন অথবা ক্যাশ আউট করার ক্ষেত্রে।
নগদ এজেন্টের কমিশন কিভাবে বাড়ানো যায়
নগদে একজন এজেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকের টাকার লেনদেন করার পর এজেন্ট নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পান। প্রতি ক্যাশ আউট বা ক্যাশ ইন এ নগদ এজেন্ট হাজারে চার টাকা দশ পয়সা করে কমিশন পায়।
এই কমিশনের পরিমাণ বাড়াতে নগদ এজেন্টকে অবশ্যই তার গ্রাহকের সংখ্যা বাড়াতে হবে। কারণ নগদের এজেন্টের কমিশন যেহেতু নির্ধারিত তাই নগদের এজেন্ট যদি তার গ্রাহক সংখ্যা বাড়ায় তাহলে তার কমিশনের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে। এজন্য তাকে অবশ্যই তার কাজে মনোনিবেশ করতে হবে।
গ্রাহক সংখ্যা যত বেশি বাড়বে নগদে লেনদেন তত বাড়বে আর কমিশনের পরিমাণও তত বাড়বে। তাই এজেন্টের কমিশন বাড়াতে কাস্টমার বাড়াতে হবে। যাতে তারা নগদের এজেন্টের মাধ্যমে বেশি বেশি টাকা লেনদেন করে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ব্যালেন্স চেক কোড
*১৬৭#এটি হলো নগদের মোবাইল ব্যাঙ্কিং ব্যালেন্স চেক কোড। আপনার মোবাইলে থেকে আপনার নগদ একাউন্টটি চেক করতে এই কোডটি ডায়াল করুন। শুধুমাত্র অ্যাকাউন্ট সেভ নয় এই কোড ডায়াল করে আপনি অনেকগুলো নগদের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার অপশন পাবেন। যেগুলো সিলেক্ট করার মাধ্যমে আপনি নগদের সুযোগ সুবিধা গুলো সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস
বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারের কারণে মোবাইল ব্যাংকিং এ সহজে লেনদেন করার সহজ উপায় হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস গুলো। নগদেরও একটি নিজস্ব মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস রয়েছে যার মাধ্যমে নগদের গ্রাহকরা নগদের সুযোগ-সুবিধাগুলো পাবে। এবং নগদের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস এর মাধ্যমে ঘরে বসেই গ্রাহকরা নগদে সুবিধাগুলো ভোগ করবে।
প্লে স্টোর থেকে নগদ অ্যাপস লিখে সার্চ করলে নগদের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপসটি আপনি পেয়ে যাবেন।
প্লে স্টোর থেকে নগদের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস টি ডাউনলোড করে। নগদ একাউন্ট খোলা যে নাম্বার দিয়ে সেই নাম্বার দিয়ে অ্যাপসটি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
নগদের এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে কি কি লাগে
নগদের ডিলার বা এজেন্ট হতে হলে নির্দিষ্ট কিছু জিনিস থাকতে হবে যেগুলো ছাড়া কোন ব্যক্তি নগদ এজেন্ট বা ডিলার হতে পারবে না। এই বিষয়গুলো নগদের প্রতিনিধিরা এজেন্ট বা ডিলারকে অবগত করে নেবে।
১) নগদের ডিলার বা এজেন্ট হতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নতুন নবায়ন ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে।
২)ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্সটি যে নামে করা হবে সেই ব্যক্তির ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি থাকতে হবে।
৩) নগদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির সিল থাকতে হবে।
৪) বর্তমানে তিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন পড়ে।
৫) এমন একটি মোবাইল নাম্বার থাকবে যেখানে কোন নগদ একাউন্ট খোলা নেই।
নগদ একাউন্ট ডিলার বা এজেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আইডি কার্ড থাকা বাধ্যতামূলক। নিজ নামে নগদ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে অবশ্যই যার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার আইডি কার্ড থাকবে। তবে যদি তার আইডি কার্ড না থাকে তাহলে সে অন্যের নামে বা কোন নিকট আত্মীয়র আইডি কার্ড ব্যবহার করে তাদের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাগজপত্র করতে পারবে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের কাজ কি
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলারের কাজ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং ডিলার বা এজেন্ট এর কাজের মতোই। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলারের মাধ্যমে নগদের গ্রাহকরা টাকা সেন্ড করা, টাকা উত্তোলন করা, টাকা জমা দেওয়া ইত্যাদি কাজগুলো করে থাকে।
গ্রাহকের প্রয়োজন অনুসারে নগদ গ্রাহককে সঠিক নিয়মে সেবা দিয়ে থাকে।
নগদ মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এজেন্ট বা উদ্যোক্তাদের সুবিধা
নগদ মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর থেকে একটু বাড়তি সুবিধা রয়েছে। নগদ মোবাইল ব্যাঙ্কিং এজেন্টরা যদি অন্য একজন এজেন্টের কাছে টাকা পাঠাতে চায় তাহলে নগদ এজেন্ট থেকে এজেন্টের টাকা পাঠানো সম্ভব যে অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা গুলোর মধ্যে নেই।
টাকার পরিমাণ বেশি হলে একজন নগদ একাউন্ট এজেন্ট আরেকজন নগদের এজেন্টের নাম্বারে টাকা পাঠাতে পারে। তবে অনেক বড় অংকের টাকা হলে একজন এজেন্ট আরেকজন এজেন্টের নাম্বারে টাকা সেন্ড করতে পারে। এই পদ্ধতিটি থাকার কারণে নগদের এজেন্টদের অনেক সুবিধা হয়েছে।যে কোন স্থান থেকে সহজে একজন এজেন্ট আরেকজন এজেন্ট এর থেকে সাহায্য নিতে পারে।এটি নগদ এজেন্টদের জন্য একটি বাড়তি সুবিধা যা অনেকেরই অজানা।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
নির্দিষ্ট প্রসেসিং সম্পন্ন করে একজন ব্যক্তি নগদের এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে পারে। নগদের এজেন্ট বা নগদের উদ্যোক্তা একদিনে যত বেশি লেনদেন করবে তার ব্যবসায়িক কাজে তত বেশি লাভ হবে।নগদ বাংলাদেশের ডাক বিভাগের একটি মোবাইল একাউন্ট পরিষেবা।
বর্তমানে অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর তুলনায় নগদের খরচ তুলনামূলক কম হওয়ায় এর গ্রাহক সংখ্যা ও বেশি। নগদের গ্রাহক সংখ্যার সাথে সাথে এর এজেন্ট বা উদ্যোক্তার পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধুমাত্র নগদের গ্রাহকদেরই বেশি সুবিধা দেওয়া হয় তা নয় নগদের এজেন্ট বা উদ্যোক্তারাও অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এর মত অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে।
সচারচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন: নগদ ডিলারের কমিশন কত?
উত্তর: একজন নগদ ব্যবসায়ী বা ডিলারের কমিশন হাজারে চার টাকা দশ পয়সা।
প্রশ্ন:নগদ এজেন্ট হতে হলে কি থাকতে হবে?
উত্তর: একজন নগদ এজেন্ট বাটিলার হতে হলে অবশ্যই তার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে। নগদ টাকা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকা জরুরি।
প্রশ্ন: নগদে ক্যাশ ইন কমিশন কত?
উত্তর: নগদের ক্যাশ আউট কমিশন এবং ক্যাশ ইন কমিশন একই। নগদের ক্যাশ ইন এবং ক্যাশ আউট কমিশন হাজারে ৪ টাকা ১০ পয়সা। তবে মাঝে মাঝে এই কমিশন বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
শেষ কথা-
যারা নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর নতুন উদ্যোক্তা হওয়ার কথা ভাবছেন তারা অবশ্যই আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে জানতে পেরেছেন নগদের এজেন্টের কমিশন কত এই সম্পর্কে।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
আপনার জন্য-
মোবাইল ব্যাংকিং কয়টি ও কি কি মোবাইল ব্যাংকিং বলতে কি বুঝ ও মোবাইল ব্যাংকিং এর অসুবিধা উপায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে কি সুবিধা পাবেন? উপায় মোবাইল ব্যাংকিং কোড কত উপায় অ্যাকাউন্ট খোলার সহজ পদ্ধতি নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম উপায় ক্যাশ আউট ও সেন্ড মানি খরচ কতআমাদের আরো সেবা সমূহ :-
- ইংলিশে স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ব্লগিং,ইউটিউবিং,ফেসবুকিং থেকে ইনকাম সম্পর্কিত ভিডিও পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত সকল ভিডিও পেতে –এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকিং – ইউটিউবিং এবং ব্লগিং সম্পর্কিত পোস্ট পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত পোস্ট পেতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।