অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে

অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড  ডাউনলোড করার নতুন নিয়ম জেনে নিন? কিভাবে আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার মোবাইল অথবা কম্পিউটার দিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের আপডেট দেখতে পাবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত।

এছাড়ায়ও আপনি ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কে যে সকল বিষয় জানতে পারবেন তা এক নজরে দেখে নিন- আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই,ভোটার আইডি কার্ড চেক,নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে,ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি,ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে,পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,ভোটার আইডি কার্ড সার্চ,জাতীয় পরিচয় পত্র ভোটার আইডি কার্ড সার্চ,ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০১৯,ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২০,ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে কি কি লাগে

 

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য যেসকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে

  • ভোটার নিবন্ধন হওয়ার জন্য যে স্লিপ দিয়েছে সেই স্লিপ।
  • আপনার জন্ম তারিখ।
  • বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা বিভাগ,জেলা, উপজেলা।
  • একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ অথবা আই স্মার্ট ফোন।
  • সচল একটি মোবাইল ফোন ওটিপি ভেরিফিকেশন এর জন্য।
  • অন্য একটি স্মার্টফোন ফেস ভেরিফিকেশন এর জন্য।

আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা অথবা দেখার জন্য আগে উপরের দেওয়া এই জিনিসগুলো রেডি রাখুন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক বা নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা খুব কঠিন কোন কাজ না, আপনারা চাইলে ঘরে বসে খুব সহজেই তাদের ওয়েবসাইট থেকে আমাদের নিচের দেওয়া এই নিয়ম অনুসরণ করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক দিতে পারেন অথবা ভোটার আইডি কার্ড টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোডধাপ০১ NID ওয়ালেট অ্যাপস ডাউনলোড

ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে আপনার মোবাইল ফোনে NID ওয়ালেট এই অ্যাপস টি ডাউনলোড করে নিতে হবে।

প্রথমে ফেস ভেরিফিকেশনের জন্য নির্বাচন কমিশনের মোবাইল অ্যাপ NID Wallet অন্য মোবাইলে ইন্সটল করতে হবে।

Google Play Store এ যান এবং NID Wallet লিখে সার্চ করুন। তারপর অ্যাপটি ইন্সটল করুন।

অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোডধাপ 2 – জাতীয় পরিচয়পত্র অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন এবং লগইন

স্লিপ নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড নম্বর সহ NID পরিষেবার ওয়েবসাইটে নিবন্ধন বা Accounts করতে হবে।

আপনি যদি 2019 সাল থেকে ভোটার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার কাছে একটি ভোটার আইডি স্লিপ দেয়া আছে। আপনি স্লিপ নম্বর সহ জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে পারেন।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন 

ন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড উইং (এনআইডি উইং) এর সাথে নিবন্ধন করার পর, আপনি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন এবং এটি প্রিন্ট এবং লেমিনেট করে ব্যবহার করতে পারেন।

এখন, আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন বা সাইন আপ করতে হবে। সাইন আপ করতে এই পোস্ট পড়ে আসুন। ওয়েবসাইটের একাউন্ট করা না থেকে থাকে

অথবা নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ধাপ 1: জাতীয় পরিচয়পত্র অ্যাকাউন্ট এই লিঙ্কে যান। নিচের মত একটি পেজ আসবে। রেজিস্টার করুন লিংকে ক্লিক করুন।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

ধাপ 2: জাতীয় পরিচয়পত্র / ভোটার আইডি কার্ড / স্মার্ট কার্ড নম্বর বা স্লিপ নম্বর লিখুন। আপনার জন্ম তারিখ এবং ছবিতে দেখানো কোড টাইপ করুন এবং সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

ধাপ 3: এখন আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা (বিভাগ, জেলা, উপজেলা) নির্বাচন করুন। নিচের ছবির মত।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

ধাপ 4: উপরের সমস্ত তথ্য সঠিক হলে, আপনার মোবাইল নম্বর দেখানো হবে। অথবা আপনাকে একটি নতুন মোবাইল নম্বর দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করতে হবে।

অবশ্যই মোবাইল নম্বরটি সক্রিয় এবং আপনার হাতে থাকতে হবে। কারণ এই নম্বরের একটি যাচাইকরণ ওটিপি পাঠানো হবে।

এখানে আপনার মোবাইল নম্বর সঠিকভাবে লিখুন এবং বার্তা পাঠান বোতামে ক্লিক করুন।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

ধাপ 5: আপনার মোবাইলে একটি 6 সংখ্যার যাচাইকরণ ওটিপি কোড পাঠানো হবে। উপরের ছবিতে দেখানো ঘরে কোডটি লিখুন এবং ক্লিক করুন।

এখন আপনার ফেস ভেরিফিকেশনের জন্য একটি QR কোড দেখানো হবে। আপনাকে NID Wallet অ্যাপ দিয়ে কোডটি স্ক্যান করতে হবে এবং আপনার মুখ যাচাই করতে হবে।

অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন

ধাপ 6: আপনার মুখ যাচাইকরণের জন্য একটি QR কোড প্রদর্শিত হবে। যে মোবাইলে আপনি NID Wallet ইন্সটল করেছেন। ওই মোবাইলটা হাতে নিবেন। অ্যাপটি খুলুন এবং QR কোড স্ক্যান করুন।

ধাপ 7: অ্যাপে দেখানো ভিডিওর মতো, আপনার মুখ বরাবর সেলফি ক্যামেরা ধরে রাখুন এবং সোজা সামনে তাকান। OK হলে, OK বা টিক মার্ক নোটিফিকেশন ছবিতে দেখানো হবে।

তারপর, ক্যামেরার দিকে তাকান এবং আপনার মাথা একবার ডানে এবং একবার বাম দিকে ঘুরান। ঠিক না হলে, আবার চেষ্টা করুন।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে নিচের মত একটি পেজ দেখতে পাবেন।

অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড 10

ধাপ 8: পাসওয়ার্ড সেট করুন। ফেস ভেরিফিকেশনের ঝামেলা ছাড়াই ভবিষ্যতে অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে, আপনাকে সেট পাসওয়ার্ড বোতামে ক্লিক করে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

আমি পাসওয়ার্ড সেট করার পরামর্শ দেব। ভবিষ্যতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন বা পুনরায় ডাউনলোড করার জন্য আপনার অনেক সুবিধা হবে।

ধাপ 4: জাতীয় পরিচয়পত্র/ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

আপনি পাসওয়ার্ড সেট করার সাথে সাথেই আপনি আপনার NID ওয়েবসাইটে লগ ইন করবেন। আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল দেখতে পাবেন।অনলাইন কপি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,

ছবির ডান পাশে দেখানো অপশন থেকে নিচের দিকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে আপনার নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র/এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করুন।

পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

প্রথমে আপনাকে আপনার ভোটার তথ্য লিখতে হবে এবং সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করতে হবে। এরপর প্রথম পাতায় চলে আসবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। আপনি প্রথমবার ক্লিক করে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। সেখানে আপনি অন্যান্য তথ্য নামে একটি অপশন পাবেন এবং সেই অপশনে প্রবেশ করুন।

তারপরে আপনাকে আপনার বর্তমান জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং আপনার জন্ম তারিখ সঠিকভাবে লিখতে হবে। তারপর আপনাকে একটি ক্যাপচা পূরণ করতে বলা হবে । তবেই আপনার ভোটার আইডি কার্ডে থাকা ভোটার নাম্বার বেরিয়ে আসবে। তারপর আপনি সেখান থেকে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড নম্বরটি সংরক্ষণ করবেন। এবং আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে আপনাকে পরবর্তী বিকল্প দেওখুন।

পরবর্তী অপসানে আপনি আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা লিখবেন। তারপর আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং আপনার মোবাইলে সক্রিয় থাকা মোবাইল নম্বর এবং ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার সময় যে মোবাইল নম্বরটি ব্যবহার করেছে তা দিন। যদি কোনোভাবে আপনার ওই মোবাইলের সিম হারিয়ে যায়, তাহলে আপনি আপনার নম্বর পরিবর্তন করবেন। পাশের ঘরে জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা পূরণ করতে হবে?

সব প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনারা ডাউনলোড অপশনে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা আপনাদের পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আর যদি কোন ভাবে ডাউনলোড করা সমর্থ না হয় তাহলে আপনাদের আইডি কার্ডে হয়তো কোনো প্রসেসিং চলছে অথবা আপনার আইডি কার্ড এখনো ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়নি। তার জন্য আপনাদের হয়তো অপেক্ষা করা লাগতে পারে। তবে আপনারা এই প্রক্রিয়াতে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

মোবাইল নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা

শুধু মোবাইল নম্বর দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করার উপায় নাই। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্ম তারিখ জানা থাকলে এনআইডি সেবার ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করে জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে পারেন।

কারও মোবাইল নম্বর দিয়ে একজন ব্যক্তির নাম ঠিকানা কীভাবে বের করা যায় তা জানতে চাইলে আমি বলব সাধারণের পক্ষে এটা অসম্ভব। ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার কারণে এমন সুযোগ নেই।

জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড বিষয়ক সাধারণ প্রশ্ন উত্তর সমূহ

কিভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেন?

একটি নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের মুদ্রিত কপি এবং প্রয়োজনীয় নথি নির্বাচন অফিসে জমা দেওয়ার পরে, যাচাই বাছাই করে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য নেওয়া হবে। আবেদনের অনুমোদনের পর, আপনি আপনার মোবাইলে একটি এসএমএস পাবেন এবং আপনি অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

মোবাইল নম্বর দিয়ে একজন ব্যক্তির নাম ঠিকানা কীভাবে বের করবেন?

ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার কারণে জনসাধারণের জন্য শুধুমাত্র মোবাইল নম্বর দিয়ে কারও জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম, ঠিকানা ও তথ্য জানার সুযোগ নেই।

হারিয়ে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র কীভাবে পুনরুদ্ধার করবেন?

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে প্রথমে নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। তারপর আপনাকে জিডি কপি আপলোড করতে হবে এবং অনলাইনে পুনরায় জারি করার জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনটি অনুমোদিত হলে, আপনি অনলাইনে প্রিন্ট করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারেন।

একটি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে?

জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধনের ধরন অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক তথ্যের প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে। যেমন, এসএসসি সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম নিবন্ধন, পিতামাতার আইডি কার্ড ইত্যাদি।

আমি আমার ভোটার রেজিস্ট্রেশন স্লিপ হারিয়েছি। স্লিপ ছাড়া কি জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া সম্ভব?

স্লিপটি হারিয়ে গেলে, আপনাকে নিকটস্থ থানায় একটি জিডি করতে হবে এবং আপনার উপজেলার নির্বাচন অফিসে সঠিক ভোটার আইডি নম্বর সহ হারিয়ে যাওয়া কার্ডের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। উপজেলা অফিস থেকে আপনার ভোটার আইডি নম্বর জানতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কী করবেন?

প্রথমে আপনাকে নিকটস্থ থানায় জিডির মূল কপি সংযুক্ত করে অনলাইন পুনঃইস্যুর (Renew) জন্য আবেদন করতে হবে।

আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই?

একটি নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে?

আপনি অনলাইনে নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখতে পারবেন। ওয়েবসাইটে সঠিক জায়গায় আপনার আইডি কার্ডের তথ্য প্রবেশ করে NID কার্ড অনুসন্ধান করলেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র দেখতে পারবেন। আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফর্মের স্লিপ নম্বর সহ আপনাকে অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড দেখতে হবে।

ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর হারিয়ে গেলে কী করবেন?

আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফরম স্লিপ হারিয়ে গেলে, আপনাকে নিকটস্থ থানায় একটি জিডি করতে হবে এবং আপনার উপজেলার নির্বাচন অফিসে সঠিক ভোটার আইডি নম্বর সহ হারিয়ে যাওয়া কার্ডের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২০

যারা এই প্রশ্ন করছেন তারা এই পদ্ধতিতে NID অনলাইন কপি পাবেন, যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। যারা ভোটার হওয়ার জন্য ছবি তুলেছেন কিন্তু NID পাননি তারা ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফর্মের স্লিপ নম্বর ব্যবহার করে NID কার্ডের অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারেন
অনলাইনে ঘরে বসে নতুন ভোটার হওয়ার সহজ নিয়ম-২০২২
ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন
নিজের পাসপোর্ট চেক করার সহজ নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি। বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।

Leave a Comment