বাংলাদেশে বিদেশ ভ্রমণ, শিক্ষা, চাকরি বা অন্যান্য প্রয়োজনে পাসপোর্ট একটি অপরিহার্য ডকুমেন্ট। ২০২৫ সালে ই-পাসপোর্ট প্রবর্তনের পর আবেদন প্রক্রিয়াটি অনেক সহজ ও স্বচ্ছ হয়েছে।
অনেক মানুষ জানেন না:
-
পাসপোর্টের ফি কত?
-
কোন ব্যাংকে ফি দিতে হয়?
-
জরুরি ও অতীব জরুরি বিতরণের মানে কী?
এই পোস্টে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে, আবেদন প্রক্রিয়া, ফি, ব্যাংক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
আরও পড়ুন-১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশে পাসপোর্টের ফি নির্ভর করে:
-
পাসপোর্টের মেয়াদ (৫ বছর বা ১০ বছর)
-
পাসপোর্টের পৃষ্ঠা সংখ্যা (৪৮ বা ৬৪ পৃষ্ঠা)
-
বিতরণের ধরণ (নিয়মিত, জরুরি, অতীব জরুরি)
৪৮ পৃষ্ঠা পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বিতরণ ধরণ | মেয়াদ | ফি (টাকা) | ভ্যাট ১৫% | মোট ফি |
---|---|---|---|---|
নিয়মিত | ৫ বছর | ৪,০২৫ | ৬০৩.৭৫ | ৪,৬২৮.৭৫ |
জরুরি | ৫ বছর | ৬,৩২৫ | ৯৪৮.৭৫ | ৭,২৭৩.৭৫ |
অতীব জরুরি | ৫ বছর | ৮,৬২৫ | ১,২৯৩.৭৫ | ৯,৯১৮.৭৫ |
নিয়মিত | ১০ বছর | ৫,৭৫০ | ৮৬২.৫০ | ৬,৬১২.৫০ |
জরুরি | ১০ বছর | ৮,০৫০ | ১,২০৭.৫০ | ৯,২৫৭.৫০ |
অতীব জরুরি | ১০ বছর | ১০,৩৫০ | ১,৫৫২.৫০ | ১১,৯০২.৫০ |
৬৪ পৃষ্ঠা পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বিতরণ ধরণ | মেয়াদ | ফি (টাকা) | ভ্যাট ১৫% | মোট ফি |
---|---|---|---|---|
নিয়মিত | ৫ বছর | ৮,০৫০ | ১,২০৭.৫০ | ৯,২৫৭.৫০ |
নিয়মিত | ১০ বছর | ১০,৩৫০ | ১,৫৫২.৫০ | ১১,৯০২.৫০ |
ফি প্রদানের সময় ভ্যাট (১৫%) অন্তর্ভুক্ত।
বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন থেকে পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশের বাইরে অবস্থানরত নাগরিকরা চাইলে বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস বা হাইকমিশনের মাধ্যমে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে দেশে সরাসরি পাসপোর্ট করার তুলনায় এখানে ফি মার্কিন ডলারে নির্ধারিত। নিচে সাধারণ আবেদনকারী এবং শ্রমিক ও ছাত্র ক্যাটাগরির জন্য আলাদাভাবে খরচ উল্লেখ করা হলো।
সাধারণ আবেদনকারীর জন্য পাসপোর্ট ফি
যারা বিদেশে সাধারণভাবে বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন, তাদের জন্য খরচ নিচের মতো –
-
৪৮ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১০০ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ১৫০ মার্কিন ডলার
-
-
৪৮ পৃষ্ঠা, ১০ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১২৫ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
-
-
৬৪ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১৫০ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ২০০ মার্কিন ডলার
-
-
৬৪ পৃষ্ঠা, ১০ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার
-
অর্থাৎ, সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য খরচ তুলনামূলক বেশি। যারা ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী বা দীর্ঘমেয়াদি ভিসা নিয়ে বিদেশে অবস্থান করছেন তাদের জন্য এই ফি প্রযোজ্য।
শ্রমিক ও ছাত্রদের জন্য পাসপোর্ট ফি
বাংলাদেশ সরকার প্রবাসী শ্রমিক ও বিদেশে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে থাকে। এজন্য তারা তুলনামূলক কম খরচে পাসপোর্ট করতে পারেন।
-
৪৮ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ৩০ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ৪৫ মার্কিন ডলার
-
-
৪৮ পৃষ্ঠা, ১০ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ৫০ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ৭৫ মার্কিন ডলার
-
-
৬৪ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১৫০ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ২০০ মার্কিন ডলার
-
-
৬৪ পৃষ্ঠা, ১০ বছর মেয়াদ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
-
জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার
-
এখানে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিক ও ছাত্রদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্টে অনেক কম খরচ রাখা হয়েছে। তবে ৬৪ পৃষ্ঠার ক্ষেত্রে খরচ সাধারণ আবেদনকারীর সমান।
১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশে যারা দীর্ঘমেয়াদে বিদেশ ভ্রমণ বা পড়াশোনা, চাকরি কিংবা ব্যবসায়িক কারণে বিদেশে থাকতে চান, তাদের জন্য ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট সবচেয়ে উপযুক্ত। বর্তমানে ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের নিয়মিত ফি ৬,৬১২.৫০ টাকা, জরুরি ফি ৯,২৫৭.৫০ টাকা এবং অতীব জরুরি ফি ১১,৯০২.৫০ টাকা। অন্যদিকে ৬৪ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের নিয়মিত ফি ১১,৯০২.৫০ টাকা।
যারা নিয়মিত ভ্রমণ করেন, বিশেষ করে ব্যবসায়ী বা প্রবাসী কর্মীরা, তাদের জন্য ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট একটি দীর্ঘমেয়াদি সমাধান। এতে ঘন ঘন নবায়ন করার ঝামেলা নেই। যদিও খরচ তুলনামূলক একটু বেশি, তবে একবারে দীর্ঘ সময়ের জন্য নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি মানুষ যে ধরনের পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন তা হলো ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট। ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের নিয়মিত ফি ৪,৬২৮.৭৫ টাকা, জরুরি ফি ৭,২৭৩.৭৫ টাকা এবং অতীব জরুরি ফি ৯,৯১৮.৭৫ টাকা। অন্যদিকে ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের জন্য নিয়মিত ফি ৯,২৫৭.৫০ টাকা।
এই ধরনের পাসপোর্ট মূলত সাধারণ ভ্রমণকারীদের জন্য উপযুক্ত, যারা মাঝে মধ্যে বিদেশ যাত্রা করেন। খরচ তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় অধিকাংশ আবেদনকারী ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্টকেই বেছে নেন। বিশেষ করে যারা প্রথমবার পাসপোর্ট করছেন, তাদের জন্য এটি সাশ্রয়ী এবং সহজ সমাধান।
নতুন পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশে নতুন পাসপোর্ট করতে গেলে খরচ নির্ভর করবে আপনার নির্বাচিত মেয়াদ এবং পৃষ্ঠা সংখ্যার ওপর। সাধারণত নতুন পাসপোর্টের জন্য ৪,৬২৮.৭৫ টাকা থেকে শুরু হয় এবং সর্বোচ্চ ১১,৯০২.৫০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। এখানে আপনি চাইলে ৫ বছর বা ১০ বছরের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
প্রথমবার যারা পাসপোর্ট করছেন, তাদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ অন্যতম। নতুন পাসপোর্টের খরচ পুরনো বা নবায়নকৃত পাসপোর্টের সমান, তবে নতুনদের ক্ষেত্রে ফি দেওয়ার পর নির্ধারিত সময়ে বায়োমেট্রিক ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।
বর্তমানে পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
২০২৫ সালের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী বর্তমানে পাসপোর্ট করতে ন্যূনতম খরচ ৪,৬২৮.৭৫ টাকা (৪৮ পৃষ্ঠা, ৫ বছর, নিয়মিত) এবং সর্বোচ্চ খরচ ১১,৯০২.৫০ টাকা (৬৪ পৃষ্ঠা, ১০ বছর, নিয়মিত বা অতীব জরুরি ক্ষেত্রে আরও বেশি)। খরচ বাড়বে বা কমবে আপনার মেয়াদ ও বিতরণের ধরণ অনুযায়ী।
এছাড়া জরুরি ও অতীব জরুরি পাসপোর্টের জন্য তুলনামূলক বেশি ফি দিতে হয়। কারণ এতে প্রসেসিং সময় অনেক কম থাকে। তাই যারা দ্রুত পাসপোর্ট পেতে চান, তাদের জন্য অতিরিক্ত খরচ গুনতে হয়।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলেও জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট করা সম্ভব। এর জন্য জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ইংরেজি সংস্করণ (English Version) হতে হবে এবং অনলাইনে যাচাইযোগ্য থাকতে হবে। জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করার জন্যও একই ফি প্রযোজ্য, যা ৪,৬২৮.৭৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১১,৯০২.৫০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
যারা নতুন করে পাসপোর্ট করতে চান অথচ এখনও এনআইডি পাননি, তাদের জন্য জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে আবেদন করাই একমাত্র সমাধান। বিশেষ করে ১৮ বছরের নিচে শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশোনা বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে জন্ম নিবন্ধন দিয়েই পাসপোর্ট করে থাকেন।
বাংলাদেশের পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশে বর্তমানে ই-পাসপোর্টের খরচ নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর – মেয়াদ, পৃষ্ঠা সংখ্যা এবং ডেলিভারি টাইপ। ৫ বছরের জন্য ৪,৬২৮.৭৫ টাকা থেকে শুরু করে ১০ বছরের জন্য সর্বোচ্চ ১১,৯০২.৫০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। এই খরচের মধ্যে ভ্যাট (১৫%) অন্তর্ভুক্ত থাকে।
অধিকাংশ সাধারণ মানুষ ৫ বছরের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠা পাসপোর্ট বেছে নেন কারণ এতে খরচ কম এবং প্রয়োজনীয় ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট। অন্যদিকে ব্যবসায়ী, প্রবাসী বা ঘন ঘন ভ্রমণকারীরা ১০ বছর মেয়াদি বা ৬৪ পৃষ্ঠা পাসপোর্ট নিতে বেশি আগ্রহী হন।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন এখন অনলাইনে করা যায় এবং প্রক্রিয়াটি দ্রুত ও সহজ।
ধাপ ১: অনলাইন আবেদন
-
ওয়েবসাইটে যান: epassport.gov.bd
-
অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন: ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন।
-
আবেদন ফরম পূরণ করুন: নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, জন্মনিবন্ধন নম্বর ইত্যাদি।
-
ফি পরিশোধ করুন: অনলাইনে (bKash, Rocket, Upay, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড) বা অনুমোদিত ব্যাংকে।
-
বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করুন: ছবি, আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যানের জন্য পাসপোর্ট অফিসে যান।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
-
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্মনিবন্ধন সনদ
-
বিদ্যুৎ বিল / ঠিকানার প্রমাণ
-
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
-
হারানো পাসপোর্টের জন্য জিডি রিপোর্ট
ধাপ ৩: বিতরণের ধরণ
-
নিয়মিত বিতরণ: ১৫ কর্মদিবস
-
জরুরি বিতরণ: ৭ কর্মদিবস
-
অতীব জরুরি বিতরণ: ২ কর্মদিবস
ফি পরিশোধের ব্যাংক ও মাধ্যম
বাংলাদেশে অনুমোদিত ব্যাংক ও অনলাইন মাধ্যমের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা যায়।
-
ব্যান্ক: ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইউসিবি, ডিবিবিএল, মাইডল্যান্ড ব্যাংক, এবি ব্যাংক
-
অনলাইন মাধ্যম: bKash, Rocket, Upay, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড
অনলাইনে ফি পরিশোধ করলে ব্যাংকে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।
অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
পুলিশ ভেরিফিকেশন: বর্তমানে প্রয়োজন নেই
-
হারানো পাসপোর্ট: জিডি রিপোর্ট করার পর পুনরায় আবেদন করতে হবে
-
জরুরি বা অতীব জরুরি বিতরণ: নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে অতিরিক্ত ফি প্রযোজ্য
সাধারণ প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন ১: ই-পাসপোর্টের জন্য কোন ব্যাংকে ফি দিতে হবে?
উত্তর: অনুমোদিত যে কোনো ব্যাংক বা অনলাইনের মাধ্যমে ফি প্রদান করা যায়।
প্রশ্ন ২: পাসপোর্ট ফি কি ভ্যাটসহ?
উত্তর: হ্যাঁ, মোট ফি-তে ১৫% ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ৩: কত দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যায়?
উত্তর: নিয়মিত ১৫ দিন, জরুরি ৭ দিন, অতীব জরুরি ২ দিন।
প্রশ্ন ৪: হারানো পাসপোর্টের জন্য কি করতে হবে?
উত্তর: জিডি রিপোর্ট করতে হবে এবং পুনরায় আবেদন করতে হবে।
উপসংহার
বাংলাদেশে পাসপোর্ট করা এখন সহজ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত। ফি নির্ভর করে পাসপোর্টের পৃষ্ঠা সংখ্যা, মেয়াদ ও বিতরণের ধরন অনুযায়ী। অনলাইনে আবেদন ও ফি পরিশোধের মাধ্যমে দ্রুত পাসপোর্ট পাওয়া যায়। এই গাইড অনুসরণ করলে আপনি নিরাপদ ও সহজভাবে বিদেশ যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন-অনলাইনে নিজের পাসপোর্ট চেক করার সহজ নিয়ম
ℹ️ আরও কন্টেন্ট নিয়মিত পেতে- ফেসবুক পেজে যুক্ত থাকুন!
ℹ️ ভিডিও আকারে কনটেন্ট নিয়মিত পেতে –ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন!
👉টেক নিউজের সকল খবর সবার আগে পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন!
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔