বিধবা ভাতা চালু হয় কত সালে-আমরা অনেকেই জানিনা বিধবা ভাতা অনলাইনের মাধ্যমে বর্তমানে প্রত্যেকটি ভীতফার নারীকে বাংলাদেশ সরকার অনলাইন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করে আসছে। কিন্তু অনেকেরই ইচ্ছে জাগে বিধবা ভাতা চালু হয় কত সালে এ বিষয়টি জানতে।
তাই আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে বিজয় পথ চালু হয় কত সালে এবং বিধবা চালু হওয়ার সময় প্রতি মাসে একজন বিধবা নারীকে কত ভাতা প্রদান করা হয় এবং বর্তমানে কত ভাতা প্রদান করা হচ্ছে এই সকল বিষয় জানিয়ে দিব।
আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে গুগলের একটি সার্ভেতে দেখা গিয়েছে বিধবা ভাতা কবে চালু হয় এ বিষয়টি নিয়েও অনেকে গুগলে সার্চ করে থাকেন। এছাড়াও আজকের পোস্টে আমরা জানবো বিধবা ভাতার আবেদন, বিধবা ভাতা টাকা দেখার নিয়ম, বিরহতা কত টাকা থেকে শুরু করে বিধবা ভাতা সংক্রান্ত আরো অনেক বিষয়।
বিধবা ভাতা কত?
সর্বপ্রথম যখন এই বিরহ ভাতাটি চালু হয় তখন প্রতি বিধবা নারীকে প্রতি মাসে ১০০ টাকা করে বিধবা ভাতা প্রদান করা হতো। বর্তমানে একজন বিধবার নারীকে প্রতি মাসে ভাতা প্রদান করা হয় ৫০০ টাকা করে।
বিধবা ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন
আমরা অনেকেই জানি না যে অনলাইন এর মাধ্যমে বর্তমানে বিধবা ভাতার আবেদন করা যায়। তাই আপনারা যারা বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করতে চান তারা নিচের দেওয়ায় নিয়ম অনুসরণ করে খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইন এর মাধ্যমে বিধবা ভাতার অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
বিধবা ভাতার আবেদন যাচাই
যারা বিধবা ভাতা অনলাইনে আবেদন করে ফেলেছে কিন্তু আপনার ভাতারটি বা আপনি ভাতা লিস্টে আপনার নামটি আছে কিনা সেটি যাচাই করতে পারবেন নিচেরই দেওয়ায় নিয়ম অনুসরণ করে।
বিধবা ভাতা চালু হয় কত সালে?
সর্বপ্রথম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সমাজের দুস্থ বিধবা ও স্বামী নিগৃহীত মহিলাদের কল্যাণে ১৯৯৮- ৯৯ অর্থবছরের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে বিধবা ও স্বামী নিগৃহিতা মহিলাদের ভাতা কর্মসূচি প্রবর্তন করা হয়।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
এখানে বলে রাখা ভালো যে,বিধবা ও স্বামী নিগিতা মহিলা ভাতা প্রদান কর্মসূচি আওতায়- বিধবা বলতে তাদেরকে বোঝানো হবে যাদের স্বামী মৃত এবং স্বামী নিগৃহীতা বলতে তাদেরকে বুঝানো হবে যারা স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্ত। বা অন্য যেকোনো কারণে অন্তত দুই বছর যাবত স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বা একত্রে বসবাস করেন না। এই সকল মহিলা নারীদের কে বিধবা ভাতা প্রদান করা হয়ে থাকে।
বিধবা ভাতা প্রদানের কর্মসূচির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি?
বিধবা ভাতা কর্মসূচির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে – বিধবা ও স্বামী নিগৃহীত্যা মহিলাদের অর্থ সামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধান। এছাড়াও বিধবা মহিলাদের পরিবার ও সমাজে তাদের মর্যাদা বৃদ্ধি। এবং আবার অনেকে আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে তাদের মনোবল জোরদার করা ও লক্ষ্য মনে করে থাকেন।এবং চিকিৎসা সহায়তা ও পুষ্টি সরবরাহের বৃদ্ধিতে আর্থিক সহায়তা প্রদান। এছাড়াও আরো অসংখ্য বিধবা ভাতা প্রাপ্তির যোগ্যতা ও শর্তাবলী আছে।
বিধবা ভাতা পাওয়ার অগ্রাধিকার কারা পাবেন?
১৬ বছর বয়সের নিচে দুইটি সন্তান রয়েছে। তিনি ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে অপেরা অধিকার পাবেন। এছাড়াও প্রতিবন্ধী অসুস্থ তারা ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে অপরের অধিকার পাবেন।
বিধবা ভাতা পাওয়া ক্ষেত্রে বার্ষিক আয় কত?
অনূর্ধ্ব ১২০০০ টাকার হতে হবে।
শেষ কথা – আশা করছি আপনারা বিধবা ভাতা কত সালে চালু হয় এবং বিধবা ভাতা কত টাকা এই সকল বিষয়গুলি জানতে পেরেছেন।এছাড়াও আপনারা যারা ভিডিও ভাতা সম্পর্কে আরো সকল বিষয়ে জানতে চান তারা অবশ্যই ওয়েবসাইট ক্যাটাগরিটি ভিজিট করে নিবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
আপনার জন্য-
প্রতিবন্ধী ভাতার আবেদন ফরম পূরণ করার সহজ নিয়ম প্রতিবন্ধী ভাতা কবে দিবে? প্রতিবন্ধী ভাতা কত টাকা? প্রতিবন্ধী ভাতা পাওয়ার নিয়ম কি? মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার নতুন মাধ্যম (প্রমাণসহ) গেম খেলে টাকা আয় পেমেন্ট বিকাশে –নগদে -রকেটে
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় বাংলাদেশি ই সার্ভিস সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।