ডিজিটাল কম্পিউটার -তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটারের মধ্য নতুন নতুন সংযোজন হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বহু ভিত কাজ সম্পাদন করতে হয়। আর আধুনিক যুগে কাজের পরিধি এবং বিষয়বস্তু আরো বেড়েছে।আমাদের এই বিভিন্ন মুখে কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতা ও গুণমান সম্পূর্ণ কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়। কাজের ধরন অনুযায়ী কম্পিউটার বাছাই করে কাজ সম্পন্ন করতে হয়। কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা:
১) এনালগ কম্পিউটার।
২) হাইব্রিড কম্পিউটার।
৩) ডিজিটাল কম্পিউটার।
তবে আধুনিক যুগের আধুনিক কাজগুলো সম্পাদন করতে প্রয়োজন হয় ডিজিটাল কম্পিউটারের। আধুনিক কম্পিউটার কি বলা হয় ডিজিটাল কম্পিউটার। বন্ধুরা আমাদের আজকের আরজিকেলের বিষয়গুলো সাজানো হয়েছে ডিজিটাল কম্পিউটার পরিচিতি এর প্রকারভেদ এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য গুলো নিয়ে। ডিজিটাল কম্পিউটারের সম্বন্ধে যাদের ধারণা নেইতারা অনেকই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ডিজিটাল কম্পিউটার পরিচিতি সম্পর্কে সার্চ করে থাকেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে আশা করছি ডিজিটাল কম্পিউটার সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা অর্জন করতে পারবেন।
ডিজিটাল কম্পিউটার কি
আধুনিক কম্পিউটারের অপর নাম ডিজিটাল কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতিতে ০ ও ১ সংখ্যা নিয়ে কাজ সম্পন্ন করে। এই ডিজিটাল কম্পিউটার সব ধরনের ডাটা বাইনারি সংখ্যার ০ ও ১ এর মাধ্যমে ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত ডিজিটাল কম্পিউটার তিনটি প্রসেসের মাধ্যমে কাজ করে। ডিজিটাল কম্পিউটার এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা প্রথমে ডেটা বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং সেই ডেটাকে প্রসেসিং করে আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ফলাফল প্রদান করে।
ডিজিটাল কম্পিউটারের ০ বাইনারি সংখ্যা দ্বারা নিম্ন বিভাগ এবং ১ বাইনারি সংখ্যা দ্বারা উচ্চ বিভাগকে নির্দেশ করে।ব্যবহারকারী কম্পিউটারকে যে ইনপুট প্রদান করে কম্পিউটার সেই ইনপুট করা যেটাগুলোকে ০ এবং ১ বাইনারি ভাষাতে কনভার্ট করে সেই ডেটা গুলি প্রসেস করে আমাদের ভাষাতে আউটপুট দেয়। ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় সাধারণত সূক্ষ্ম এবং সঠিক ফলাফল পাওয়ার আশায়।বর্তমানে এই কম্পিউটারটির চাহিদা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই এটিকে পার্সোনাল কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহার করে থাকেন।
ডিজিটাল কম্পিউটার কত প্রকার
কম্পিউটারের আকৃতি কাজ করার ক্ষমতা মেমোরি এবং কার্যকরণের উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন:
১) সুপার কম্পিউটার।
২) মিনি কম্পিউটার।
৩) মেইন ফ্রেম কম্পিউটার।
৪) মাইক্রো কম্পিউটার।
সুপার কম্পিউটার কি
সুপার কম্পিউটার বলতে এমন কম্পিউটার গুলোকে বোঝানো হয় যা হাজার হাজার প্রসেসের সমন্বয়ে গঠিত যার একই সাথে অনেকগুলো প্রক্রিয়া বা প্রসেসিং চালানোর মতো ক্ষমতা আছে। সুপার কম্পিউটারগুলোর এত বেশি ক্ষমতা যে এসব কম্পিউটারের প্রসেসর প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন এবং প্রিলিয়ন নির্দেশনা চালাতে পারে। এই কম্পিউটার গুলোর ক্ষমতা বেশি থাকায় সুপার কম্পিউটার বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং প্রকৌশলের ক্ষেত্রগুলোতে স্থাপিত হয় কারণ এসব জায়গায় প্রচুর পরিমাণে ডেটাবেজ রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
তবে বর্তমানে মহাকাশ পেট্রোলিয়াম এবং অটোমোবাইল শিল্পেও সুপার কম্পিউটারের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। মূল কথা হলো সুপার কম্পিউটার সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ নভোযান জঙ্গি বিমান এবং ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ মহাকাশ গবেষণা ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সুপার কম্পিউটারগুলো আকৃতিতে অনেক বড় হয়। এই কম্পিউটার গুলো পরপর ১০ লক্ষ লাইনের লিখা সু বিশাল কর্মসূচিকে নিজের অস্থায়ী স্মৃতিশক্তির মধ্য সঞ্চয় করে রেখে তা অনুযায়ী কাজ করে আউটপুট জানিয়ে দিতে পারে।
সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ
সুপার কম্পিউটার গুলোর উদাহরণ হল ইন্টেল কর্পোরেশনের প্যারাগন জাপানের নিপ্পন ইলেকট্রনিক কম্পানির super SX ll, cyber 205 ইত্যাদি।
মিনি কম্পিউটার কি
মিনি কম্পিউটারের নাম মিনি কম্পিউটার রাখার কারণ হলো এই কম্পিউটার গুলো আকারে খুবই ছোট হয়। এই কম্পিউটারকে অনেকে মিনি ফ্রেম কম্পিউটার ও বলে থাকে। এসব মিনি কম্পিউটার আকারে ছোট হলেও একাধিক ইনপুট আউটপুট ডিভাইস থাকে এবং টার্মিনালের মাধ্যমে শতাধিক ব্যবহারকারীর কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
মিনি কম্পিউটার গুলোর জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ হচ্ছে মাল্টি প্রসেসিং। মিনি কম্পিউটার গুলোতে মেইনফ্রেম কম্পিউটারের তুলনায় কাজের ক্ষমতা কম থাকে। যে সমস্ত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না এবং কাজের পরিমাণ বেশি থাকে সেইসব প্রতিষ্ঠানে মিনি ফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করা যায়। যেমন ধরুন বড় বড় গার্মেন্টস কারখানা হাসপাতাল বহুজাতিক কোম্পানি ক্লিনি ক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে মিনি ফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করা যায়।
মিনি ফ্রেম কম্পিউটারের উদাহরণ
মিনি ফ্রেম কম্পিউটারের উদাহরণ হলো IBM S/34,IBM S/36,PDP 11,LCR S/9290 ইত্যাদি।
মেইনফ্রেম কম্পিউটার কি
মেইনফ্রেম কম্পিউটার গুলোর আকৃতি অনেক বিশাল। মেইনফ্রেম কম্পিউটার গুলো হচ্ছে একটি বড় কেন্দ্রীয় মেশিনের মতো যাতে রয়েছে বিশাল স্টোরেস স্পেস এবং একাধিক হাইগ্রেট প্রসেসর। মেইনফ্রেম কম্পিউটার গুলো সাধারণ কম্পিউটারের তুলনায় উচ্চপ্রসেসিং ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে। এর উচ্চ প্রসেসিং ক্ষমতাসম্পন্ন তার কারণে বড় বড় বৈজ্ঞানিক গবেষণা সংস্থা পরিসংখ্যান এবং আদমশুমারির মত সংস্থাগুলোতে ডেটা স্টোরেজ ও প্রসেসিং এর জন্য এই কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
এই কম্পিউটার গুলো অনেক বেশি উচ্চ গতিতে একযোগে একাধিক জটিল প্রোগ্রাম চালনা করতে পারে।তবে এটি সুপার কম্পিউটারের তুলনায় কিছুটা কম ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে। মেইনফ্রেম কম্পিউটার ১৯৩০ এর দশকের শুরুতে সর্বপ্রথম চালু করা হয়েছিল। মেইনফ্রেম কম্পিউটারের সাথে অনেকগুলো ছোট ছোট কম্পিউটার যুক্ত থাকে। এতে করে ব্যবহারকারীর একাধিক কাজ একসঙ্গে এই কম্পিউটার গুলো করে দিতে পারে। মেইনফ্রেম কম্পিউটার গুলোতে হাই লেভেলের ভাষা এবং সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
মেইনফ্রেম কম্পিউটারের উদাহরণ
মেইনফ্রেম কম্পিউটার গুলোর উদাহরণ হলো IBM 3033, UNIVACC1180, Cyber 170 ইত্যাদি।
মাইক্রো কম্পিউটার কি
কম্পিউটারের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটারের নাম হলো মাইক্রো কম্পিউটার। মাইক্রো কম্পিউটারের নামের মধ্যেই এর অর্থ পাওয়া যায়। মাইক্রো শব্দের অর্থ ক্ষুদ্র আর মাইক্রোকম্পিউটার শব্দের অর্থ ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার।সাধারণত এই কম্পিউটার গুলো পার্সোনাল কাজে বেশি ব্যবহৃত হয় বলে এই কম্পিউটার কে অনেকেই পার্সোনাল কম্পিউটার বলে থাকে।
মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারযোগ্য ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, মোবাইল ফোন ইত্যাদি মাইক্রো কম্পিউটারের আওতাভুক্ত।১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে ইন্টেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান সর্বপ্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করে। এই মাইক্রোপ্রসেসরটি ইন্টেল ৪০০৪ নামে পরিচিত ছিল।
সেখান থেকে আস্তে আস্তে মাইক্রো কম্পিউটারের উৎপত্তি ঘটেছে।একটি মাইক্রোকম্পিউটার প্রধান মাইক্রো প্রসেসর, প্রধান মেমোরি সহায়ক মেমোরি এবং ইনপুট আউটপুট যন্ত্রপাতি নিয়ে গঠিত হয়। অফিস আদালত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত প্রয়োজনে মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।এটি তেমন ব্যয়বহুল নয় এবং আকারেও অনেক ছোট, রক্ষণাবেক্ষণ করা সহজ।
মাইক্রো কম্পিউটারের উদাহরণ
মাইক্রো কম্পিউটারের উদাহরণ গুলো হলো: IBM PC, Apple, Macintoch, Pentium-I, Pentium-II, Pentium-III ইত্যাদি।
ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
ডিজিটাল কম্পিউটারের কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে। ডিজিটাল কম্পিউটারের বিশেষত্ব বোঝা যায় এসব বৈশিষ্ট্যকে লক্ষ্য করে। দেখে নিন ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি:
*ডিজিটাল কম্পিউটারের একটি বড় মেমোরি স্লট থাকে এবং এটিতে প্রচুর পরিমাণ ডেটা মেমোরি করে রাখা যায়।
*ডিজিটাল কম্পিউটার গুলো আধুনিক সব কাজকর্ম সম্পাদনের ব্যবহৃত হয়। এটি এনালগ কম্পিউটারের চেয়ে অধিক গতি সম্পন্ন হয়ে থাকে।
*নির্ভরতার ক্ষেত্রে ডিজিটাল কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটারের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা অনেক বেশি থাকে।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে দ্রুত কাজ করতে পারে।
*ডিজিটাল কম্পিউটার কোন ভৌত পরিবর্তনের উপর নির্ভরশীল নয়।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের কাজ নির্ভুল থাকে।
*ডিজিটাল কম্পিউটারে এনালগ কম্পিউটারের মতো জটিল আর্কিটেকচার নেই।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের ফলাফল মনিটর স্ক্রিনে দেখা যায়।
*ডিজিটাল কম্পিউটার চালনায় বিদ্যুৎ খরচ কম হয়।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের ফলাফল সংরক্ষণের জন্য একটি শক্তিশালী মেমোরি ইউনিট থাকে।
*ডিজিটাল কম্পিউটারে ইনপুট আউটপুট ডিভাইস রয়েছে।
*ডিজিটাল কম্পিউটার উচ্চ নির্ভুলতার সাথে পাঠ্য বা ভিজুয়াল আউটপুট তৈরি করতে পারে। যেমন: মনিটর, এবং প্রিন্টার।
*ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহারে অভিজ্ঞতার সম্পূর্ণ যোগ্য কর্মীর প্রয়োজন।
*ডিজিটাল কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটারের সমস্ত আচরণ অনুকরণ করতে পারে।
*ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহার তুলনামূলক খুব সহজ।
*ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, গান রেকর্ডিং ইত্যাদি কাজে ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
*ডিজিটাল কম্পিউটারের সাহায্যে হিউম্যান ইন্টারফেস ছাড়া মাল্টি মাল্টি টাস্কিং কাজগুলো করা যায়।
ডিজিটাল কম্পিউটারের উদাহরণ
ডিজিটাল কম্পিউটারের উদাহরণ গুলো হলো: Desktop, Laptop, Smartphone, Digital camera, Digital watch, calculator ইত্যাদি। ডিজিটাল কম্পিউটারের এই ডিভাইস গুলো প্রত্যেকটি বাইনারি সিস্টেমে ইনপুট গ্রহণ করে প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে আউটপুট প্রদান করে।
ডিজিটাল কম্পিউটারের মূল ভিত্তি কি?
ডিজিটাল কম্পিউটারের কাজ করার জন্য মূল ভিত্তি রয়েছে ৪টি। ডিজিটাল কম্পিউটারের মূল ভিত্তিগুলো হলো:
১) ইনপুট।
২) মেমোরি।
৩) প্রসেসর।
৪) আউটপুট।
সচারচর জিজ্ঞাসা
ডিজিটাল কম্পিউটার কাকে বলে?
উত্তর: ডিজিটাল কম্পিউটার হল একধরনের ইলেকট্রনিক যন্ত্র যেটির সাহায্যে যেটা ইনপুট করা যায় এবং সেই ডেটাকে প্রসেস করে আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে আউটপুট প্রদান করা হয়।
ডিজিটাল কম্পিউটারের যেকোনো ধরনের গণনার জন্য কি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর ডিজিটাল কম্পিউটারের যেকোনো ধরনের গণনার জন্য বাইনার নাম্বার সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এই বাইনার নাম্বার গুলো হল ০ এবং ১।
ডিজিটাল কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর ডিভাইসের আকৃতি আয়তন এবং ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটার চার প্রকার। যথা:
১) Micro computer
২) Mini computer
৩) Mainframe computer
৪) Supercomputer
শেষ কথা
আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে অবশ্যই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং আমাদের লিখা সম্বন্ধে কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।আর আমাদের লেখা ভালো লাগলে অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
আরও পড়ুন-
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলর (বিসিসি) প্রতিষ্ঠার ইতিহাস কম্পিউটারের হার্ডওয়ার পরিচিতি কম্পিউটার কিবোর্ড পরিচিতি- কোন বাটনের কি কাজ কম্পিউটারের বেসিক নলেজ গুলো জেনে নিন কম্পিউটার অনুচ্ছেদ বাংলা ১০ম শ্রেণি
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।