ই পাসপোর্ট করার নিয়ম –আবেদনপত্র জমা হওয়ার ১০ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যায়।এখানে আমি অনলাইনে ই পাসপোর্ট ফরম (Bangladesh Passport Online Form) পূরন কিভাবে করবেন ও প্রয়োজনীয় সকল ই পাসপোর্টের বিস্থারিত জানানোর চেষ্টা করেছি, আশা করছি আপনাদের উপকারে আসবে।
এছাড়ায়ও যানতে পারবেন-
অনলাইনে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২,ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন,নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২০,দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম,ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম pdf,ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায়,আর্জেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম,ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২১,ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম,ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ,অনলাইনে নিজের পাসপোর্ট চেক করার সহজ নিয়ম সহ ই পাসপোর্টের বিস্থারিত।
আপনার কাছে ফোন বা কম্পিউটার থাকলে আপনি দালাল ছাড়াই অনলাইনে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। এখানে আমি আপনাকে অনলাইন ই-পাসপোর্ট ফর্ম(Bangladesh Passport Online Form) এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য কিভাবে পূরণ করতে হবে তা জানাবো। আশা করি আপনি এখানে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন।
ই-পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে?
ই-পাসপোর্ট পেতে যা যা লাগে তা নিচে দেওয়া হল।
- অনলাইন আবেদন সারাংশ – Application Summery
- আবেদনের অনুলিপি কপি।
- জাতীয় পরিচয়পত্র/ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ।
- ঠিকানার কপি / ইউটিলিটি বিলের কপি (যদি প্রযোজ্য হয়)।
- আগের পাসপোর্ট এবং আসল পাসপোর্টের ফটোকপি (প্রযোজ্য হলে)।
- পেশাদার সার্টিফিকেটের ফটোকপি (প্রযোজ্য হলে) ।
- নাগরিক কপি / চেয়ারম্যানের কপি (যদি প্রযোজ্য হয়)।
ই-পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য আপনাকে যা জানতে হবে
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই ই-পাসপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে। আপনি যদি ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে চান তবে আবেদন করার আগে আপনাকে কিছু বিষয় জেনে নিতে হবে। তা না হলে পরবর্তীতে আপনার জন্য বড় সমস্যা হতে পারে।
- ই-পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম অনলাইনে পূরণ করা যেতে পারে বা আপনি যদি তা করতে অক্ষম হন তবে আপনি PDF ফর্মটি ডাউনলোড করতে পারেন এবং ফর্মটি পূরণ করে আবেদন করতে পারেন৷
- ই-পাসপোর্ট ফর্মে কোনো ছবি আবেদন এবং সংযুক্তির ক্ষেত্রে কোনো ডকুমেন্টস সত্যায়িত করতে হবে না এবং প্রত্যয়নের প্রয়োজন নেই।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সার্টিফিকেট অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সার্টিফিকেট নিম্নলিখিত বয়সে জমা দিতে হবে-
- 18 বছরের কম বয়সী হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সার্টিফিকেট।
- 18-20 বছরের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সার্টিফিকেট
- আপনার বয়স 20 বছরের বেশি হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) প্রয়োজন। তবে, বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সার্টিফিকেট গ্রহণযোগ্য হবে।
- অপ্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ যাদের বয়স 18 বছরের কম এবং যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তাদের আবেদনে অবশ্যই জাতীয় বা জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর থাকতে হবে।
- দত্তক/অভিভাবকত্বের ক্ষেত্রে, পাসপোর্ট আবেদনের সাথে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা পরিষেবা বিভাগ দ্বারা জারি করা একটি আদেশ জমা দিতে হবে।
- আপনার বর্তমান ঠিকানায় প্রাসঙ্গিক বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস বা বাংলাদেশ মিশনে আপনার আবেদন জমা দিন।
- বিদেশী মিশন থেকে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার সময়, স্থায়ী ঠিকানা কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
- 18 বছরের নিচে এবং 65 বছরের বেশি বয়সী সকল আবেদনের জন্য ই-পাসপোর্টের বৈধতা 05 বছর এবং 48 পৃষ্ঠার হবে।
- সরকারি কর্মচারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের মেয়াদ হবে 5 বছর এবং সাধারণ আবেদন।
- আপনি যদি একজন ডাক্তার, প্রকৌশলী, ড্রাইভার বা অন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ পেশা হন তবে আপনাকে প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিগত পশংসাপত্র আপলোড / সংযুক্ত করতে হবে।
- প্রযোজ্য হলে, বিবাহের কাগজ / বিবাহের নকল কপি এবং বিবাহবিচ্ছেদের ক্ষেত্রে, বিবাহবিচ্ছেদের সনদ জমা দিতে হবে।
- দেশের মধ্যে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফিও প্রদান করা হবে।
- কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য আবেদনগুলি অবশ্যই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার উইং বা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট বিভাগের প্রধান কার্যালয়ে জমা দিতে হবে।
অনলাইনে নতুন ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
অনলাইনে পাসপোর্ট করার আগে জেনে নিতে হবে আপনার জেলায় ই পাসপোর্ট সেবা প্রদান করা হচ্ছে কিনা?আমাদের নিচে দেওয়া ঠিকানা থেকে আপনার জেলাটি দেখে নিন, যে আপনি ই-পাসপোর্ট করার আওতাভুক্ত জেলায় বসবাস করছেন কিনা।
কার্যকরী ই-পাসপোর্ট অফিসের তালিকা
আগারগাঁও,যাত্রাবাড়ী,উত্তরা,ঢাকা সেনানিবাস,বাংলাদেশ সচিবালয়,গাজীপুর,মনসুরাবাদ,ময়মনসিংহ,পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়,গাইবান্ধা,গোপালগঞ্জ,মানিকগঞ্জ,নরসিংদী,নোয়াখালী,ফেনী,চান্দগাঁও,কুমিল্লা,
মুন্সীগঞ্জ,সিলেট,মৌলভীবাজার,সুনামগঞ্জ,হবিগঞ্জ,যশোর,খুলনা,কুষ্টিয়া,ব্রাহ্মণবাড়িয়া,রাজশাহী,চাঁপাইনবাবগঞ্জ,বগুড়া,রংপুর,দিনাজপুর,নওগাঁ,জয়পুরহাট,বরিশাল,পটুয়াখালী,পাবনা,সিরাজগঞ্জ,কিশোরগঞ্জ,নাটোর,মাগুরা,নড়াইল,লক্ষ্মীপুর, টাঙ্গাইল,জামালপুর,শেরপুর,নেত্রকোনা,মাদারীপুর,ফরিদপুর,রাজবাড়ী,ঝিনাইদহ,সাতক্ষীরা,বাগেরহাট,ভোলা,বরগুনা, চুডাঙ্গা,ঝালকাঠি,কুড়িগ্রাম,লালমনিরহাট,মেহেরপুর,নীলফামারী,পঞ্চগড়,পিরোজপুর,শরীয়তপুর,ঠাকুরগাঁও,বান্দরবান, চাঁদপুর,কক্সবাজার,খাগড়াছড়ি,নারায়ণগঞ্জ,রাঙ্গামাটি।
এরপরে দ্বিতীয় ধাপে আপনাকে আঞ্চলিক অফিস ও থানা নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য আমাদের দেওয়া এই ওয়েবসাইটে আপনি লগইন করুন বা ভিজিট করুন।
এরপরে নিচের ছবির মত বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইট এর e-portal সাইটের হোম পেজটি আপনার সামনে চলে আসবে।
এখন আপনি অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন(online Application) এই অপশনটির উপরে ক্লিক করুন। তারপরে নিচের পেজ এর মত আপনার সামনে চলে আসবে, সেখান থেকে আপনি কোন দেশে বসবাস করেন? যদি বাংলাদেশে হয় তাহলে ” ইয়েস” চাপুন এবং আপনি কোন জেলায় কোন থানায় বসবাস করেন সেটি সিলেক্ট করে দিন।
এই ধাপে এখন আপনাকে ইমেইল ভেরিফিকেশন করতে হবে। এখানে আপনি যে ইমেইল এড্রেসটি লিখবেন, সেটি অবশ্যই আপনার ইমেইল এড্রেস হতে হবে এবং এই ইমেইল এড্রেসের ফুল এক্সেস যেন আপনার হাতে থাকে। যেমন- ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড। যাতে আপনি আপনার ইমেইলে ঢুকে ইনবক্স থেকে আপনার ইমেইলটি ভেরিফিকেশন করে নিতে পারেন।
এখন ইমেইল এড্রেস এর ঘরে আপনার ইমেইল টি দিন এবং আই এম নট রোবট( I’m not a robot) এই রোবটটি ভেরিফিকেশন করে টিক দিয়ে কন্টিনুয়ে(continue) বাটনে ক্লিক করুন।নিচের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নিন।
এই ধাপটি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ-আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করতে হবে। ইমেইল ভেরিফিকেশন এরপর পুনরায় ওয়েবসাইটে “লগইন”করুন নিচের ছবির মত সঙ্গে মিলিয়ে নিন।
এখানে আপনার নাম থেকে শুরু করে আপনার প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত সকল তাদের রিকোয়ারমেন্ট ওয়াইজ তথ্য দিয়ে এই অপশনটির save and continue-তে ক্লিক করুন।
জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন কোনটি প্রয়োজন?
আপনি পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে যদি আপনার বয়স 18 বছরের কম হয়ে থাকে তাহলে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলেও অনলাইনে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট আবেদন করতে পারবে।
18 থেকে 20 বছরের মধ্যে বয়স হলে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র(NID) বা জন্ম নিবন্ধন (BRC) ওভয়টির যে কোনো একটি দিয়ে পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন।
আপনার বয়স যদি 20 বছরের বেশি হয় তাহলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার দিতে হবে। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট কার্ড না পেলে জাতীয় পত্র অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারেন।
পূর্বে আপনার কোন পাসপোর্ট থাকলে Yes দিন আর না থাকলে No, I don’t have any previous / hand written passport.
এরপরে আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সঠিকভাবে লিখুন যদি বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা একই হয় নিচের বক্স টির মত এইরকম এখানে টিক চিহ্ন দিন।
এখন আপনার পিতা-মাতার নাম তাদের জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসারে লিখুন অথবা আপনার স্বামী বা স্ত্রীর নাম জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসারে লিখুন।
এরপরে জরুরী প্রয়োজনে আপনার পরিবারের বাবা ভাই বা অন্য কারো নাম ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার প্রদান করুন।
এরপরে আপনার পাসপোর্ট এর ধরন অর্থাৎ পাতা ও ডেলিভারি সাধারণ বা জরুরী বাছাই করুন।
উপরের নিয়মে সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি আপনার তথ্য পুনরায় যাচাই করে আবেদন জমা দিতে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
উপরে নিয়মগুলি সঠিকভাবে পূরণ করলে আপনার আবেদন করার কাজটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
ই-পাসপোর্ট-ফি
ই পাসপোর্ট এর আবেদন করা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।কিভাবে আপনিও অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশে বা অন্যান্য পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে ঘরে বসেই ই-পাসপোর্টের আপনি টাকা জমা দিবেন, সে বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে ইতিপূর্বে পোস্ট করা রয়েছে।দেখে আসুন।
অনলাইনে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করা ছাড়াও, আপনি চাইলে ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং ঢাকা ব্যাংকের নির্ধারিত ফি জমা প্রদান করতে পারবেন
মোটকথা ই পাসপোর্ট করার ফি প্রদান করা এখন খুবই সহজ।
ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে?
ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা প্রদান করতে হয় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে সে বিষয়ে অনেকেরই অজানা এবং এই বিষয়টি নিয়ে অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন আজকে আমি আপনাদেরকে ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা প্রদান করতে হয় সে বিষয়ে পুরোপুরি ভাবে জানানোর চেষ্টা করব।
আমরা অনেকেই জানিনা ই-পাসপোর্ট বা পাসপোর্টের ফি নির্ধারণ হয় ডেলিভারির সময় এবং কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট গ্রহণ করবেন তার উপরে।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
পাসপোর্ট এর টোটাল তিনটি ক্যাটাগরি বা টাইপ হয়ে থাকে একটি ডেলিভারির ক্ষেত্রে “রেগুলার “আরেকটি “এক্সপ্রেস” ডেলিভারি আরেকটি “সুপার এক্সপ্রেস”ডেলিভারি।
আপনি যদি 48 পেজের পাসপোর্ট 5 বছরের জন্য নেন তাহলে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে-রেগুলার ডেলিভারি 21 দিনের মধ্যে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 4025 টাকা।
এক্সপ্রেস ডেলিভারি নিলে আপনি 10 দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন পাসপোর্ট আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 6325 টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি আপনি পাবেন 2 দিনের মধ্যে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 8625 টাকা।
এরপর আপনি যদি 48 পেজের পাসপোর্ট 10 বছরের জন্য নেন, তাহলে রেগুলার ডেলিভারি পাবেন 21 দিনের মধ্যে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 5750 টাকা এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারি যদি নেন সে ক্ষেত্রে 10 দিনের মধ্যে আপনি পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন ফি প্রদান করতে হবে 8050 টাকা এছাড়াও সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি নিলে 2 দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন কিন্তু প্রদান করতে হবে 10350 টাকা।
এখন আসুন 64 পেজের জন্য পাঁচ বছরের – যদি আপনি পাসপোর্ট নিয়ে থাকেন তাহলে রেগুলার ডেলিভারি 21 দিনের মধ্যে পাবেন ফি প্রদান করতে হবে 6325 টাকা আর এক্সপ্রেস ডেলিভারি যদি আপনি 10 দিনের মধ্যে নিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 8625 টাকা এছাড়াও আপনার যদি খুব ইমারজেন্সি হয় সেক্ষেত্রে আপনি সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি নিতে পারেন 2 দিনের মধ্যে ফি প্রদান করতে হবে 12075 টাকা।
64 পেজের জন্য 10 বছর মেয়াদী রেগুলার ডেলিভারি 21 দিনে আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে 8050 টাকা এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন 10 দিনের মধ্যে দান করতে হবে 10350 টাকা এছাড়াও আপনার ইমারজেন্সি হলে আপনি সুপার এক্সপ্রেস প্যাকেজটি নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে ডেলিভারি পাবেন 2 দিনের মধ্যে ফি প্রদান করতে হবে 13800 টাকা।
উপরের দেওয়া এই সকল নিয়ম এবং এমাউন্টের বা টাকার উপরে আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে হলে আপনার ফি প্রদান করতে হবে।
ই পাসপোর্ট আবেদন কপি প্রিন্ট
আপনার ই-পাসপোর্ট সম্পূর্ণভাবে আবেদন করা হয়ে গেলে, আপনি দুইটি পৃষ্ঠা পাবেন একটি “এপ্লিকেশন সামারি “আরেকটি “অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফরম”এগুলো আপনি প্রিন্ট করে নিতে পারেন বা পিডিএফ ফাইল হিসাবে আপনার কম্পিউটারে সেভ করতে পারেন।
অ্যাপ্লিকেশন সামারি টি এক পৃষ্ঠা এবং অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফরম টি উভয় পৃষ্ঠা প্রিন্ট করবেন, পরবর্তীতে আপনার এই আবেদন কপিটি প্রয়োজনে আসবে।
ই-পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন বাতিল করার নিয়ম কি?
আপনি যদি অনলাইনে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনার নিজের আবেদন বাতিল করার কোনো সুযোগ নেই। আবেদনটি বাতিল করার জন্য আপনি আপনার জেলা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালকের কাছে লিখিত ভাবে আবেদন করতে পারেন।
তাছাড়া, আবেদনে কোনো ধরনের ত্রুটির কারণে আপনি যদি আবেদনটি বাতিল করতে চান, তাহলে আপনি বাতিল না করলেও তা করতে পারেন। পাসপোর্ট অফিস থেকে এসব ভুল সংশোধন করে এনরোলমেন্টে পাসপোর্টের আবেদন জমা দেওয়া যাবে। অতএব, আপনার ভুল সম্পর্কে অফিসকে অবহিত করুন।
অনলাইনে নিজের পাসপোর্ট চেক করার সহজ নিয়ম
অনলাইনে কীভাবে পাসপোর্ট চেক করবেন?নতুন পাসপোর্ট থাকলে পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট চেক করতে হবে। কারণ কখনও কখনও পাসপোর্ট আসতে অনেক সময় লাগে আবার কখনও 21 দিনের মধ্যে আসে।
অনলাইনে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার পর, আপনি অনলাইনে আবেদনের অবস্থা জানতে পারবেন।
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম খুবই সহজ। আপনি এখানে ই-পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা পরীক্ষা করতে পারেন – ই-পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক
পাসপোর্ট অফিসের হেল্প লাইন নাম্বার
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে পাসপোর্ট সংক্রান্ত যেকোন ধরনের জটিলতার কারণে তারা নির্দিষ্ট হেল্পলাইন নাম্বার খুঁজে থাকে। আসলে কোন নাম্বারে পাসপোর্ট অফিসে এবং কোন জেলায় কোন পাসপোর্ট অফিসে কোন নাম্বার দিয়ে কথা বলতে হবে। সে বিষয়ে অনেকেরই জানা নেই, এই বিষয়টি নিয়ে অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন তাদের জন্য আমি পাসপোর্ট অফিসের সকল হেল্পলাইন নাম্বার গুলো আমি দিয়ে দিচ্ছি।
- আপনি যদি ঢাকা অথবা ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলায় অবস্থান করেন অর্থাৎ আপনার জেলা বিভাগ ঢাকার মধ্যে পড়ে, তাহলে আপনি ঢাকার পাসপোর্ট অফিসের এই নাম্বারটিতে- 01709-989900 কল করে আপনার সমস্যাটি সমাধান করে নিতে পারেন।
- আপনি যদি চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে পড়ে থাকেন আর আপনার পাসপোর্ট সম্পর্কিত কোন প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনি এই নাম্বারটিতে- 01733-393349 ফোন করে সরাসরি সমস্যা সমাধান করে নিতে পারবেন।
- কক্সবাজার পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- ০১৭৩৮-২৫৮৫৬১
- কিশোরগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- ০১৭১১-১৩৫০৬৯
- যশোর পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- 01733393365
- যাত্রাবাড়ী পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- 01733-393327
- সিলেট পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- 01733-393361
- এবং মৌলভীবাজার পাসপোর্ট অফিসের নাম্বার- 01733-393362
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাসপোর্ট অফিস: ওয়েবসাইট
আশা করছি অনলাইনে কিভাবে আপনি ঘরে বসেই ই পাসপোর্ট এর আবেদন করবেন এবং ই-পাসপোর্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবেন,সেজন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করে রাখুন অথবা আমাদের ওয়েবসাইটের নতুন নতুন আপডেট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
এছাড়াও আমাদের এই পোস্ট থেকে যদি আপনার অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন করতে কোনো রকম কোনো সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে আমাদের এই পোষ্টে কমেন্ট করুন আমাদের টিম আপনাকে লাইভ সাপোর্টে এসে সহযোগিতা করবে ইনশাল্লাহ।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারেন। অনলাইনে ঘরে বসে নতুন ভোটার হওয়ার সহজ নিয়ম-২০২২
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।