আজানের জবাব ও দোয়া | শুধু আজান শোনাই যথেষ্ট নয় জবাব দেওয়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

আজান বা আযান, ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গীতমূলক ঘোষণা। এটি মুসলমানদের প্রার্থনার সময় নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয় এবং তাদেরকে আল্লাহর দিকে ডেকে নিয়ে আসে। তবে, শুধু আজান শোনাই যথেষ্ট নয়, আজানের সঠিক জবাব দেওয়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পোস্টে আমরা জানব, “আজানের জবাব ও দোয়া” কীভাবে ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ এবং এর সঠিক উপায়গুলো কী।

আজান কী এবং কেন তা দেওয়া হয়?

আজান, আরবিতে “أَذَان” (Azan), ইসলামের ধর্মীয় ঘোষণা বা সঙ্গীত যা মসজিদে মুসলিমদের প্রার্থনায় ডাকতে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত ৫ বার দিনে দেওয়া হয়: ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব এবং ঈশা নামাজের সময়। আজান দেওয়া হয় ইসলামের প্রাথমিক উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে, যাতে মুসলিমরা আল্লাহর প্রতি তাদের অঙ্গীকার পূর্ণ করতে পারে।

আজানটি মূলত মসজিদের মিনারে বা মাইক দিয়ে ঘোষণা করা হয়, এবং এর মধ্যে একটি বিশেষ কোরানিক শব্দ এবং কথামালা থাকে যা মুসলিমদের নামাজের সময় জানিয়ে দেয়।

আজানের জবাব ও দোয়া

১. “الله أكبر الله أكبر”

আরবি উচ্চারণ: “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার”
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ্ আকবর, আল্লাহ্ আকবর
অর্থ: আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আল্লাহ সবচেয়ে বড়

প্রতিউত্তর:
আপনি এর পর “আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর” বলবেন।

২. “أشهد أن لا إله إلا الله”

আরবি উচ্চারণ: “আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”
বাংলা উচ্চারণ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই
অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ (পূজ্য) নেই।

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই) বলবেন।

৩. “أشهد أن محمدًا رسول الله”

আরবি উচ্চারণ: “আশহাদু অন্ন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ”
বাংলা উচ্চারণ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল
অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল।

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “রওজানা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম” (নবীজী (সা.)-এর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোক) বলবেন।

৪. “حي على الصلاة”

আরবি উচ্চারণ: “হাইয়া আলাল সালাহ”
বাংলা উচ্চারণ: নামাযে আসো
অর্থ: নামাযের জন্য আহ্বান।

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” (এই ফ্রেজের মানে: আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা ক্ষমতা নেই) বলবেন।

৫. “حي على الفلاح”

আরবি উচ্চারণ: “হাইয়া আলাল ফালাহ”
বাংলা উচ্চারণ: সফলতার দিকে আসো
অর্থ: সফলতা বা উদ্ধার পাওয়া জন্য আহ্বান।

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” (এই ফ্রেজের মানে: আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা ক্ষমতা নেই) বলবেন।

৬. “الله أكبر الله أكبر”

আরবি উচ্চারণ: “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার”
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ্ আকবর, আল্লাহ্ আকবর
অর্থ: আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আল্লাহ সবচেয়ে বড়

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবার” বলবেন।

৭. “لا إله إلا الله”

আরবি উচ্চারণ: “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই
অর্থ: আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ (পূজ্য) নেই।

প্রতিউত্তর:
এখানে আপনি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই) বলবেন।

আজান শোনার পর সুন্নাত দোয়া

আজানের শেষে একটি বিশেষ দোয়া রয়েছে, যা বলা উচিত:

আরবি দোয়া:
“اللهم رب هذه الدعوة التامة والصلاة القائمة آت محمدًا الوسيلة والفضيلة وابعثه مقامًا محمودًا الذي وعدته”
বাংলা উচ্চারণ:
“আল্লাহুম্মা রব্বা হাযিহি দাওয়াতিল কায়েমা ওয়াস সালাতিল কায়িমা, আত মুহাম্মাদান ওয়াসীলাতান ওয়া ফাজিলাতান ওয়াব‘থু মা-আ-কামান মাহমুদানিল্লাযী ওয়াদত”
অর্থ:
“হে আল্লাহ, এই পূর্ণ ডাকার এবং প্রতিষ্ঠিত নামাজের প্রতিপালক! হে আল্লাহ, মুহাম্মদ (সা.)-কে (তুমি) দাওয়াতের মাধ্যমে বিশেষ মর্যাদা, সম্মান এবং সে স্থান দিন যেখানে তিনি (সার্বভৌমভাবে) প্রশংসিত হবেন।”

এই ছিল আজানের প্রতিটি বাক্যের আরবি উচ্চারণ, বাংলা উচ্চারণ, অর্থ এবং সঠিক জবাব। আজান শোনার সময় এই জবাবগুলি দেওয়া উচিত, যা মুসলমানদের প্রার্থনা ও ইবাদতের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে সম্পর্কিত।

ফজরের আযানের জবাব দেওয়ার নিয়ম

ফজরের আযানের জবাব দেওয়ার নিয়ম বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ নামাজগুলোর মধ্যে একটি। ফজরের আযান শোনা হলে মুসলিমদের অবশ্যই সঠিকভাবে জবাব দেওয়া উচিত। নিচে ফজরের আযানের প্রতি উত্তরের নিয়ম বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:

  1. আযান: “الله أكبر الله أكبر”
    আরবি উচ্চারণ: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
    বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ্ আকবর, আল্লাহ্ আকবর
    অর্থ: আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আল্লাহ সবচেয়ে বড়

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি নিজেও “আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার” বলবেন।
  1. আযান: “أشهد أن لا إله إلا الله”
    আরবি উচ্চারণ: আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
    বাংলা উচ্চারণ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই
    অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ (পূজ্য) নেই।

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই)।
  1. আযান: “أشهد أن محمدًا رسول الله”
    আরবি উচ্চারণ: আশহাদু আন্ন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
    বাংলা উচ্চারণ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল
    অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল।

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “রাওজানা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম” (নবীজী (সা.)-এর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোক)।
  1. আযান: “حي على الصلاة”
    আরবি উচ্চারণ: হাইয়া আলাল সালাহ
    বাংলা উচ্চারণ: নামাযে আসো
    অর্থ: নামাযের জন্য আহ্বান।

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” (এই ফ্রেজের মানে: আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা ক্ষমতা নেই)।
  1. আযান: “حي على الفلاح”
    আরবি উচ্চারণ: হাইয়া আলাল ফালাহ
    বাংলা উচ্চারণ: সফলতার দিকে আসো
    অর্থ: সফলতা বা উদ্ধার পাওয়া জন্য আহ্বান।

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” (এই ফ্রেজের মানে: আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা ক্ষমতা নেই)।
  1. আযান: “الله أكبر الله أكبر”
    আরবি উচ্চারণ: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
    বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ্ আকবর, আল্লাহ্ আকবর
    অর্থ: আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আল্লাহ সবচেয়ে বড়

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার”।
  1. আযান: “لا إله إلا الله”
    আরবি উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
    বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই
    অর্থ: আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ (পূজ্য) নেই।

    প্রতিউত্তর:

    • আপনি বলবেন “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো ইলাহ নেই)।
ফজরের আযান শেষে সুন্নাত দোয়া

আজান শোনার পর, বিশেষ একটি দোয়া পড়া সুন্নত। এটি আল্লাহর কাছে দোয়া হিসেবে করা হয়, যা তওবা এবং মহানবী (সা.)-এর জন্য আল্লাহর দরবারে দয়া প্রার্থনা করে।

আরবি দোয়া:
اللهم رب هذه الدعوة التامة والصلاة القائمة آت محمدًا الوسيلة والفضيلة وابعثه مقامًا محمودًا الذي وعدته
বাংলা উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা রব্বা হাযিহি দাওয়াতিল কায়েমা ওয়াস সালাতিল কায়িমা, আত মুহাম্মাদান ওয়াসীলাতান ওয়া ফাজিলাতান ওয়াব‘থু মা-আ-কামান মাহমুদানিল্লাযী ওয়াদত
অর্থ:
“হে আল্লাহ, এই পূর্ণ ডাকার এবং প্রতিষ্ঠিত নামাজের প্রতিপালক! হে আল্লাহ, মুহাম্মদ (সা.)-কে (তুমি) দাওয়াতের মাধ্যমে বিশেষ মর্যাদা, সম্মান এবং সে স্থান দিন যেখানে তিনি (সার্বভৌমভাবে) প্রশংসিত হবেন।”

আরও আপনার জন্য –শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কিত হাদিস

ফজরের আযানের জবাব দেওয়া একটি সুন্নাত কাজ এবং মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নিয়মগুলো মেনে আযানের প্রতিউত্তর দিলে আপনি আপনার আমলকে শুদ্ধ করতে পারবেন এবং মহান আল্লাহর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে পারবেন।

আজানের গুরুত্ব ইসলামে

আজান মুসলিমদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধুমাত্র একটি ধার্মিক পরিচয় নয়, বরং এটি মুসলমানদের ধর্মীয় জীবনচক্রের অংশ। আজান মুসলমানদের জ্ঞান ও প্রার্থনার সময় জানতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে, এটি তাদের একে অপরের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার এবং একটি সোসাইটির অংশ হতে সহায়তা করে।

প্রশ্ন-উত্তর

আজানের জবাব না দিলে কি গুনাহ হবে?

হ্যাঁ, ইসলামে আজানের উত্তর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজান শুনলে মুসলিমদের জন্য উত্তম কাজ হলো তার উত্তরে “হাঁ, আমি তোমার সাথে আছি” বা “লাব্বাইকা” এর মতো উত্তর দেয়া, এবং আল্লাহর প্রতি আহ্বানে সাড়া দেয়া।

আজানের উত্তর না দেওয়া গুনাহ হতে পারে, কারণ এটি ইসলামের নির্দেশনার বিরোধী। তবে, যদি কেউ না শোনে বা কোনো কারণে আজানের উত্তর না দেয়, তা হলে তাও বিশেষ গুনাহ হিসেবে বিবেচিত হবে না, তবে এটাও মুমিন হিসেবে পরিহার করা উচিত।

এছাড়া, বিশেষভাবে যদি একে অবজ্ঞা করা হয় বা ইচ্ছাকৃতভাবে অশ্রদ্ধা করা হয়, তা আল্লাহর প্রতি ত্রুটি হিসেবে গণ্য হতে পারে।তবে, একজন মুমিনের উচিত আজানের উত্তরে সাড়া দেওয়া এবং পরবর্তীতে সালাত (নামাজ) আদায় করা।

আযানের জবাব দেওয়া কি?

আজানের জবাব দেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী কাজ। যখন মসজিদ থেকে আজান দেওয়া হয়, তখন মুসলিমদের জন্য এটি উত্তম যে তারা আজানের জবাব দেয়।

আজানের সময় কি জবাব দিতে হয়?

আজানের সময় মুসলমানদের “জওয়াব” দেওয়া উচিত। আজান শোনার পর সাধারণত নিম্নলিখিত জবাব দেওয়া হয়:

যখন মুআযিন “আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর” বলে, তখন আপনি বলতে পারেন:
“আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর” (এই শব্দগুলোর সাথে মিলে মিলে)

যখন মুআযিন “আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” বলে, তখন আপনি বলতে পারেন:
“আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”

যখন মুআযিন “আশহাদু আন্না মুহাম্মদার রসুলুল্লাহ” বলে, তখন আপনি বলতে পারেন:
“আশহাদু আন্না মুহাম্মদার রসুলুল্লাহ”

যখন মুআযিন “হাইয়া আলাস সালাহ” বলে, তখন আপনি বলবেন:
“লা হাওলা ওয়া লা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”

যখন মুআযিন “হাইয়া আলাল ফালাহ” বলে, তখন আপনি বলবেন:
“লা হাওলা ওয়া লা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”

আজান শেষ হলে, আপনি উচ্চারণ করতে পারেন:
“আল-সালাতু ওয়াস সালামু আলাইকা ইয়াওয়া রাসুলাল্লাহ” (আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সা. এর প্রতি শান্তি ও সেলাম)।

উপসংহার

আজান শোনা এবং তার সঠিক জবাব দেওয়া ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আল্লাহর প্রতি প্রেম ও আনুগত্য প্রকাশের একটি উপায়। মুসলমানদের উচিত আজান শোনার পর তার সঠিক জবাব দেওয়ার চেষ্টা করা, বিশেষত সুন্নাত দোয়া পড়া এবং নবীজির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি। বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।