নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম-জন্ম নিবন্ধন সনদ এখন সোনার হরিণের মতো, জন্ম নিবন্ধন সনদ পাওয়া এবং ধরা খুবই কষ্টকর, তাই আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে সহজে এবং নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করবেন।

বর্তমান সময়ে জন্মনিবন্ধন কে, ভোটার আইডি কার্ডের মত গুরুত্ব দিয়েছে সরকার। ভোটার আইডি কার্ড যেমন বিভিন্ন রকম কর্মক্ষেত্রে-যেমন শিক্ষাক্ষেত্রে, জমি রেজিস্ট্রি  ক্ষেত্রে,মোটকথা সরকারি প্রমাণাধিন সকল কাজের ক্ষেত্রেই  আমাদের  এই ভোটার আইডি কার্ড এর পাশাপাশি জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন পড়ছে।তাই বর্তমানে এই জন্ম নিবন্ধনের ব্যাপক চাহিদা বেড়ে গেছে, এজন্য প্রতিনিয়ত মানুষ বিভিন্ন মাধ্যমে এবং অনলাইন গুগলের সার্চ করছেন,কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন খুব সহজেই করা যায়? তার আলোকে আজকে আমাদের এই পোস্ট।

তাই আপনি যদি খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার জন্ম নিবন্ধন করতে চান? তাহলে খুব মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পুরোপুরিভাবে পড়ুন।

নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন – Birth Registration Application

জন্ম এবং মৃত্যু আইন সংশোধনী 2004 নিয়ম অনুসারে, একজন সন্তান জন্মগ্রহণ করার 45 দিনের মধ্যে তার জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করতে হবে।

তবে কোনো কারণবশত যদি আপনি 45 দিনের মধ্যে আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন না করে থাকেন, তাহলে আমার পরামর্শ থাকবে আপনি অবশ্যই 5 বছর বয়সের মধ্যেই আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করুন।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

পাঁচ বছর অতিক্রম হয়ে গেলে, আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করার জন্য, অতিরিক্ত অনেক ডকুমেন্টস কাগজপত্র প্রয়োজন এবং ঝামেলা পোহাতে হবে। সেজন্য অবশ্যই আপনি চেষ্টা করুন আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন পাঁচ বছরের মধ্যে সংগ্রহ করতে।

নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন, সংশোধন এবং জন্ম নিবন্ধন যাচাই এই সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে।  জন্ম নিবন্ধন ও মৃত্যু  সরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।অনলাইন জন্ম নিবন্ধন

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে প্রয়োজনীয় তথ্য কাগজপত্র কি কি লাগবে

নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি এবং তথ্য সংগ্রহ করে অনলাইনে আবেদন করুন। জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত তথ্য এবং নথিগুলির প্রয়োজন হবে।

শিশুর বয়স থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে হলে প্রয়োজনীয় তথ্য কাগজপত্র
  • ইপিআই (ভ্যাকসিন) কার্ড লাগবে।
  • পিতামাতার ডিজিটাল বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি লাগবে।
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ১০০% লাগবে।
  • বাড়ির হোল্ডিং নম্বর এবং চলতি বছরের হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ বইয়ের কপি লাগবে।
  • আবেদনকারী অভিভাবক/অভিভাবকের মোবাইল নম্বর লাগবে।
শিশুর বয়স ৪৬ থেকে বছর হলে প্রয়োজনীয় তথ্য কাগজপত্র
  • ইপিআই (ভ্যাকসিন টিকা ) কার্ড/স্বাস্থ্যকর্মীর সার্টিফিকেট (স্বাক্ষর ও সীল সহ) লাগবে।
  • পিতামাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের অনুলিপি (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) লাগবে।
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি লাগবে।
  • বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সার্টিফিকেট (স্বাক্ষর ও সীলমোহর সহ) লাগবে।
  • বাড়ির হোল্ডিং নম্বর এবং চলতি বছরের হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ বইয়ের কপি লাগবে।
  • আবেদনকারী অভিভাবক/অভিভাবকের মোবাইল নম্বর লাগবে।
  • আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি ছবি লাগবে।
বছরের বেশি শিশু বা ব্যক্তির জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য কাগজপত্র
  • বয়স প্রমাণের জন্য একজন চিকিৎসকের কাছ থেকে শংসাপত্র (এমবিবিএস বা তার বেশি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল দ্বারা স্বীকৃত) লাগবে।
  • সরকারী সমাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা শংসাপত্র, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক জারি করা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট কপি লাগবে।
  • পিতামাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের অনুলিপি (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি লাগবে।
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি লাগবে।
  • অথবা, জন্মস্থান বা স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণের জন্য পিতা/মাতা/দাদা/ঠাকুমার নামে স্থায়ী ঠিকানা হিসাবে ঘোষিত বসবাসের স্থানের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমাণ লাগবে।
  • অথবা, জমি বা বাড়ি ক্রয়ের দলিল, ভাড়া এবং কর পরিশোধের রশিদ। (অন্য কোন কারণে নদী ভাঙ্গনের কারণে স্থায়ী ঠিকানা হারিয়ে গেলে)

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম

আমরা অনেকেই জানি না অনলাইনে কোথায় জন্ম নিবন্ধন করতে হয়। তাই এই ব্লগে আমি সমস্ত বিবরণ শেয়ার করেছি।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদনের জন্য পুরানো ওয়েবসাইটটি এখন আর ব্যাবহার হবেনা,তাই একটি নতুন ওয়েবসাইট  করা হয়েছে। বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন একটি নতুন লিঙ্ক – https://bdris.gov.bd/

অনলাইনে আবেদন করতে প্রথমে আপনার কম্পিউটার থেকে https://bdris.gov.bd/ এই লিঙ্কে যান। এখানে আপনি নিচের ছবির মত একটি পেজ পাবেন।

আপনি যে ঠিকানা দিয়ে আপনার জন্ম নিবন্ধন করতে চান সেটি বেছে নিন।

এর মানে হল যে আপনি ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন থেকে জন্ম নিবন্ধন করতে চান, এখানে নিবন্ধনাধীন শিশু বা ব্যক্তির ঠিকানা নির্বাচন করুন এবং পরবর্তী বোতামে ক্লিক করুন।

এরপর আপনার সামনে ঠিকানা পরুনের ফরম চলে আসবে,সেখান থেকে তাদের নির্দেশনা মোতাবেক ফরম পুরুন করে নিন।ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নিন।সহজ এবং নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম-২০২২

এছাড়ায়ও ফরম পুরুন করার সময় নিচের বিষয় লক্ষ্য করুন।

নামের ২টি অংশ থাকলে নামের প্রথম অংশে ১ম অংশ এবং নামের শেষ অংশে ২য় অংশ লিখতে হবে।

নামের 3টি অংশ থাকলে নামের প্রথম অংশে প্রথম 2টি অংশ এবং নামের শেষ অংশে শেষ অংশটি লিখুন।

যদি নামটি 1 শব্দে থাকে অর্থাৎ নামের অংশ 1 হয়, এক্ষেত্রে প্রথম অংশটি খালি থাকবে। শুধু নামের শেষ অংশে নাম লিখুন।

ইংরেজিতে একইভাবে পূরণ করুন। এছাড়াও, অন্যান্য তথ্য এবং জন্মস্থান সঠিকভাবে পূরণ করুন।অবশেষে, ডানদিকের পরবর্তী বোতামে ক্লিক করুন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য পিতা মাতার তথ্য

এই ধাপে, নিবন্ধিত শিশু বা ব্যক্তির পিতামাতাকে অনলাইন বা ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জাতীয়তা(NID) দিতে হবে।নিচের ছবির দেখুন-সহজ এবং নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম-২০২২

পিতামাতার ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রবেশ করালে নাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসবে।

তাই, অভিভাবকদের প্রথমে যাচাই করতে হবে জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল নাকি অনলাইন। পিতামাতার জন্ম নিবন্ধনের তথ্য অনলাইনে না থাকলে, সন্তানের জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবে না।

নীচের লিঙ্ক থেকে জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল কিনা তা পরীক্ষা করুন।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করুন এখানে ।

যাইহোক, যদি নিবন্ধিত ব্যক্তির জন্ম তারিখ 2000 বছর বা তার আগে হয়, তবে আপনি পিতামাতার নাম লিখতে পারেন এবং আপনার পিতামাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর না থাকলেও চলবে।তথ্য পূরণ করার পরে, পরবর্তী বোতামে ক্লিক করুন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য স্থায়ী বর্তমান ঠিকানা

এখন আপনাকে বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা তথ্য প্রদান করতে হবে. নিচের ছবিটি দেখুন।

এখান থেকে কোনটিই নয় বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত ঠিকানা দেওয়ার অপশন পাবেন।সহজ এবং নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম-২০২২

স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রে, জন্মস্থান এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হলে চেক বক্স (লাল বক্সে চিহ্নিত)। এছাড়াও, বর্তমান ঠিকানার ক্ষেত্রে, স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা একই কিনা তা পরীক্ষা করুন (লাল বাক্সে চিহ্নিত)।

অন্যথায়, ঠিকানা নির্বাচন করুন এবং গ্রাম, বাড়ি এবং রাস্তা নম্বর লিখুন। তারপর Next বাটনে ক্লিক করুন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আবেদনকারীর তথ্য

এই পর্যায়ে, যিনি এই জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করছেন তাকে তথ্য দিতে হবে। সাধারণত একজন শিশুর জন্ম নিবন্ধনের জন্য দায়ী ব্যক্তি হলেন পিতা, মাতা, পিতামহ, প্রপিতামহ, প্রপিতামহী, প্রপিতামহী বা আইনগত অভিভাবক। তাই তারা শিশু জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে।

আপনি আপনার নিজের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারেন। আপনি যদি নিজেকে প্রয়োগ করেন তবে আপনার নিজের নির্বাচন করুন। অথবা, বাবা, মা, দাদা, দাদী, ইত্যাদি নির্বাচন করুন।নিচের ছবি দেখুন-সহজ এবং নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম-২০২২

সবকিছু ঠিক থাকলে ডান পাশের পরবর্তী বোতামে ক্লিক করে আবেদনটি সম্পূর্ণ করুন।

ফর্মটি সফলভাবে জমা দেওয়ার পরে আপনি প্রিন্ট করার অপশন পাবেন। জন্ম নিবন্ধন আবেদনপত্র প্রিন্ট করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে। আপনাকে আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

তারপর আপনার আবেদন অনুমোদিত হয়েছে কিনা তা জানতে আপনি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন যাচাই করতে পারেন।

আমাদের দেয়া এই লিঙ্ক থেকেও আপনি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন যাচাই করতে পারেন-অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ

এছাড়ায়ও আপনার অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কোন প্রকের কোন সমস্যা হয়,তাহলে আপনি তাদের ওয়েবসাইটে দেয়া হেল্প লাইন নাম্বারে যোগাযোগ করে নিতে পারবেন অথবা আমাদের এই পোস্ট এ কমেন্ট করে আপনার সমস্যা জানাতে পারেন।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কিছু সংক্রান্ত প্রশ্ন উত্তর

জন্ম নিবন্ধন কোথায় করব?

ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের অফিসে জন্ম নিবন্ধন করতে হয়।

জন্ম নিবন্ধন করার সঠিক সময় কখন?

সাধারণত শিশুর জন্মের 45 দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা ভাল। তবে 5 বছরের মধ্যে সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করা সুবিধাজনক। যদি আপনার বয়স তার থেকে বেশি হয় তবে আপনাকে অনেক প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে হবে যা খুবই ঝামেলার।

জন্ম নিবন্ধন কি দুইবার করা যায়?

না। জন্ম নিবন্ধন ২য় বার করা যাবে না। স্বয়ংক্রীয়ভাবে সার্ভারে ডুপ্লিকেট এন্ট্রি দেখাবে।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারেন
অনলাইনে ঘরে বসে নতুন ভোটার হওয়ার সহজ নিয়ম-২০২২
ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন
নিজের পাসপোর্ট চেক করার সহজ নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি। বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।

Leave a Comment